মধ্যমগ্রামের বাসিন্দা নীলাদ্রি-র নামে দমদম থানায় ৪৯৮ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। সেই মত তাঁকে রাতারাতি গ্রেপ্তার করে পুলিশ। প্রথমদিকটায় কি হচ্ছে তা বুঝেই উঠতে পারেননি নীলাদ্রি।
শরীরের একাধিক জায়গায় ধারাল অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। হাত পা বেঁধে রাতভর নির্যাতন চলে। অত্যাচারের পর অজ্ঞান হয়ে গেলে, মৃত মনে করে বাড়ির বাইরে ফেলে দেওয়া হয় ওই গৃহবধূকে বলে অভিযোগ।
ডায়মন্ড হারবার পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের রাজারতালুকের বাসিন্দা ধনঞ্জয় দাস। তিনি পেশায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। বাড়ি থেকে সম্বন্ধ করেই তাঁর বিয়ে হয়েছিল ফলতার দিঘিরপাড়ের বাসিন্দা বছর তিরিশের এক যুবতীর সঙ্গে।
ওই ব্যক্তির মৃত্যুর পরই গৃহবধূর বাড়িতে হামলা চালান স্থানীয়রা। অভিযোগ, স্বামীর মৃত্যুর জন্য মহিলাকেই দায়ি করেন তাঁরা। রাস্তায় বের করে তাঁকে চুলের মুঠি ধরে মারধর করা হয়। এরপর কেটে দেওয়া হয় চুল।