মাস খানেক আগেই সরলা মুর্মুর দল বদল নিয়ে প্রভূত আলোচনা হয়েছে সংবাদমাধ্যমে। তৃণমূলের প্রার্থী তালিকায় নাম ছিল সরলার। তিনি নাম প্রকাশের পর জানিয়ে দেন, তিনি দলে থাকবেন না। কয়েকদিন পরেই সরলা বিজেপিতে যোগ দেন।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া কার্যত সমাপ্ত ২৯ এপ্রিল। এবার অপেক্ষা শুধুই ফলাফল ঘোষণা। আর ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়ার শেষ লগ্নেও বিজেপি-র পক্ষ থেকে বার্তা দেওয়া হল এক সদর্থক বাংলা। তাঁদের দৃঢ় বিশ্বাস এই পদক্ষেপ এক সুন্দর ও সোনার বাংলা তৈরি করবে। একনজরে বিজেপি-র সেই বার্তা- যা এই মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেন্ড করছে।
শেষ দফার নির্বাচনে বিজেপি যেভাবে ঘুঁটি সাজিয়েছে তাতে তারা হিন্দু ভোটের ঐক্যবদ্ধতা এবং দলিত ভোটকে তাঁদের অভিমুখে আনার চেষ্টা করেছে। যেমন বীরভূম জেলার ১১টি আসনেই বিজেপি দলিত ভোটব্যাঙ্ককে শক্তিশালী করার চেষ্টা করেছে ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের পরে।
পশ্চিমবঙ্গে জেলাগুলিতে এই তিনটি জাতি, উপজাতি মিলিয়ে জনসংখ্যা মোটামুটি ভাবে ৫০-৮০ শতাংশ। ফলে এদের সমর্থন ২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটে তৃণমূলের জয়ের পিছনে একটা বড় কারণ ছিল বলে মনে করছেন রাজনীতির কারবারিরা।
দেশীয় টিকার পক্ষেই সওয়াল রাহুল গান্ধীকে নিশানা অসমের বিজেপি নেতার হেমন্ত বিশ্বশর্মা একের পর এক বার্তা দেন তুলে ধরেন কংগ্রেসের টিকা কর্মসূচির ব্যর্থতা
এই রাজ্যে গত এক দশকে বিজেপির ভোটশেয়ার বেড়েছে নজর কাড়া হারে। ২০১১ সালে তাদের ভোটশেয়ার ছিল মাত্র ৪ শতাংশ, ২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটে তা বেড়ে হয় ১০ শতাংশ। ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপি পায় ১৭ শতাংশ ভোট আর ২০১৯-এর লোকসভা ভোটে ৪০ শতাংশেরও বেশি।