বিজেপি সাংসদের দাবিকে শুক্রবার সমর্থন করেন বাংলার বিজেপি বিধায়ক গৌরীশঙ্কর। তারপরই বাংলা ভাগের দাবিতে সরব হলেন বিজেপির অন্য বিধায়ক সুব্রত মৈত্র
লোকসভায় তিনি পশ্চিমবঙ্গের অব্স্থা বলতে গিয়ে ১৯৯০ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের অবস্থার কথা টেনে আনেন। বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরে ১৯৯০ সালে যে অবস্থা ছিল বর্তমানে সেই অবস্থা রাজ্যের
কলকাতার মেয়র ও রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের বিতর্কিত মন্তব্য নিয়ে রাজ্য রাজনীতি উত্তাল হয়ে উঠেছে। জাতীয় স্তরেও ফিরহাদের মন্তব্য নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
তীব্র প্রতিক্রিয়া দিলেন বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চা প্রধান জামাল সিদ্দিক। সংবাদ মাধ্যম এএনআই-এর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, বিজেপিতে নতুন এসেছেন শুভেন্দু অধিকারী। সব কা সাথ সবকা বিকাশ বিজেপির আত্মা বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
মুখ খুলতে শুরু করেছেন রাজ্যের বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতারা। এই ইস্যুকে হাতছাড়া করতে চাইছেন না শুভেন্দু থেকে অগ্নিমিত্রা পলের মতো বিরোধী নেতা নেত্রীরা।
২৪-এর লোকসভায় ভরাডুবি, তবে কি এবার বাংলা থেকে পাততাড়ি গুটাচ্ছে বঙ্গ বিজেপি! কী সিদ্ধান্ত হল বৈঠকে?
লোকসভা ভোটে রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ২৯ খানাই নিজেদের দখলে রাখতে পেরেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তারপর উপনির্বাচনেও সবুজ ঝড়। নিজেদের একাধিক গড় হারিয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে বিজেপি। সবমিলিয়ে বঙ্গে এখন সবুজ সুনামি।
ইডি কিংবা সিবিআই অথবা কেন্দ্রীয় বাহিনী, এইসব দেখিয়ে বাস্তবে ভোটে জেতা অসম্ভব। কর্মীসভায় গিয়ে পরিষ্কার এই বার্তাই দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। আর তারপর তাঁকে খোঁচা দিতে ছাড়লেন না তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)।
লোকসভা ভোটের পর বিধানসভা উপনির্বাচনেও বিরাট ধাক্কা পেয়েছে বিজেপি। চার আসনের লড়াইয়ে একটিতেও জয়ের মুখ দেখতে পারেনি পদ্ম শিবির। গতবারের জেতা আসনও হারাতে হয়েছে তাদের।
বিধানসভা উপনির্বাচনে চার কেন্দ্রে সবুজ ঝড়। চার কেন্দ্রেই জয়ী তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীরা। চার কেন্দ্রেই তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীরা বড় ব্যবধানে বিজেপি প্রার্থীদের পরাজিত করছেন।