দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সুবল ভৌমিক রাজ্য সভাপতি থাকাকালীন যারা দল থেকে সরে গিয়েছিলেন, তাঁদের আবার দলে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
মেঘালয়ে বড় ধাক্কা খেল কংগ্রেস। বিধানসভা ভোটের আগেই দল ছাড়লেন রাজ্য়ের প্রাক্তন মন্ত্রী। দল দিশাহীন বলেও তোপ দাগলেন তিনি।
রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, কর্ণাটক, তেলেঙ্গানা, ত্রিপুরা, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরামে ২০২৩ সালের বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এগুলি ছাড়াও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, বিজেপি রাজ্যসভার সদস্য অনিল বালুনি এবং জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্রের উপস্থিতিতে চারজন বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দেন। পরে বিজেপিতে যোগ দেওয়া চার বিধায়কের সবাই দলের জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করেন।
মঙ্গলবার মেঘালয়া সফরে যাবেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দলীয় কর্মীজের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন তিনি। আগামী বছর মেঘালয়া বিধানসভা নির্বাচন।
দুই দফার ভোট শেষে সমীক্ষা অনুযায়ী গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি পেতে পারে প্রায় ৫০ শতাংশ ভোট।
বিজেপির আনা মুলতুবি প্রস্তাব প্রসঙ্গে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট জানান যে এটা রাজ্যের বিষয় নয়। ঘটনার পর থেকেই ফের গণ্ডোগোল শুরু হয় বিধানসভা চত্বরে।
স্কুল শিক্ষক দুর্নীতি নিয়ে বিধানসভায় আলোচনা করতে চেয়েছিল বিজেপি। কিন্তু তাতে রাজি হয়নি স্পিকার। প্রতিবাদে ওয়াকআউট করে বিজেপি। ধর্নায় দেয় শুভেন্দু অধিকারীরা।
আগামী বছর ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। আর তারজন্য এখন থেকেই দলীয় নেতা কর্মীদের প্রস্তুত হতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভকে কাজে লাগাতে পরামর্শ বাম নেতার।
ডিএ-র দাবিতে একযোগে বিধানসভা অভিযানে পথে নামে ২৭টি বাম সংগঠন। সেই সংগঠনের সদ্যদের ওপর চলল পুলিশের লাঠিচার্জ। বিধানসভা অভিযানের শুরুতেই ধর্মতলায় কার্যত ধুন্ধমার পরিস্থিতি দেখা গেল।