এই গুহাটি পিথোরাগড় জেলার গাঙ্গোলিহাট থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ভগবান শিব এবং গণেশের অনেক পৌরাণিক কাহিনী এই গুহার সঙ্গে জড়িত। পাতাল ভুবনেশ্বর গুহা ১৬০ মিটার দীর্ঘ এবং ৯০ মিটার গভীর।
মূর্তিটি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পূর্নাবয়ব। পিছনে জ্বল জ্বল করছে সূর্য। কারণ পুরাণের বর্ণায় রাম সূর্যবংশী। হাতে রয়েছে একটি ধনুক। গেরুয়া বসন পরনে।
একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে দম্পতিকে একটি গরুর পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে। অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে গরুটিকে। সুনককে পবিত্র জল নিবেদনের পর হাতে একটি পিতলের পাত্র নিয়ে উঠতে দেখা যায়
২৩ অগস্ট সকাল থেকে দুপুর ১২টা ৩৯ মিনিট পর্যন্ত সিদ্ধিযোগ আছে। ত্রিপুষ্কর যোগ রয়েছে ২৩ অগস্ট সকাল ১০টা ৪৫ মিনিট থেকে শুরু করে ২৪ অগস্ট ৫টা ৫৬ মিনিট পর্যন্ত। এই দিন পালন করতে পারেন জ্যোতিষ টোটকা।
সারা দেশে শুরু হয়েছে শ্রী কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর উৎসব। জন্মাষ্টমীর দিন বাল গোপালকে অবশ্যই ভোগ হিসেবে মাখন নিবেদন করা হয়। কারণ বাল গোপাল মাখন খুব ভালোবাসেন। কৃষ্ণের প্রিয় সাদা মাখন খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।
কিছু এমন রাশি আছে, যাদের উপর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বিশেষ কৃপা রয়েছে। জন্মাষ্টমী তিথি পালনের আগে জেনে নেওয়া যাক সেই সৌভাগ্যবান রাশিগুলির নাম যাদের উপর রয়েছে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণের আশির্বাদ।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী বুধবার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই দিনটি ভগবান গণেশকে উৎসর্গ করা হয়। আর গণেশ তুষ্ট হলে তবেই জীবনে সুখ আর সমৃদ্ধি আসে। শুধু পুজোপাঠই নয় গণেশকে তুষ্ট করার জন্য বেশ কিছু কাজ করা জরুরি।
হিন্দু ধর্মমতে শ্রাবন মাস একটি গুরুত্বপূর্ণ মাস। আর এই মাসে যদি কোনও ব্যক্তি বা মহিলার স্বপ্নে ভোলানাথ আসে তাহলে তা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়।
ঝাড়খণ্ডের দেওঘরে অবস্থিত বৈদ্যনাথ ধাম। সেখানে রয়েছে নবম জ্যোতিলিঙ্গ। প্রাচীন বিশ্বাস অনুযায়ী এই ধাম তৈরি হয়েছিল ভগবান বিষ্ণুর হাতে।
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, ভগবান শিবই একমাত্র দেবতা যিনি তাঁর ভক্তদের পূজায় খুব দ্রুত প্রসন্ন হন। শ্রাবণ মাসে, ভক্তরা ভগবান শিবকে ভাং, ধুতুরা, বেলপত্র নিবেদন করে।