ভারতের স্বাধীনতা দিবসে, বিশ্বের শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে অভিনন্দন বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। জেনে নিন কোন কোন দেশের শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে অভিনন্দন বার্তা পেয়েছে ভারত?
১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের সেই দিনটি ছিল স্বাধীনতার নামে, সারা দেশে উদযাপন হয়েছিল, তবে দেশের এমন কিছু অঞ্চল ছিল যেখানে সেদিন উদযাপন করা হয়নি বা তেরঙ্গাও উত্তোলন করা হয়নি।
অঞ্জ কিন্তু এখনও পাকিস্তানের নাগরিকত্ব পাননি। অন্যদিকে সীমা হায়দারও এই দেশে এসে ভারতের নাগরিকত্ব পাননি। তাও তাঁরা স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করলেন।
১৫ অগাস্ট দিনটি ভারতের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে শুধুমাত্র ভারত নয়, এই একই দিনে বিশ্বের আরও পাঁচটি দেশ স্বাধীন হয়েছিল।
‘শিখদের বিরোধিতা করে ব্রাহ্মণদের জুতো চেটে গদ্দারি করেছিল ভগত সিং’, এভাবেই প্রকাশ্যে স্বাধীনতা সংগ্রামীর বর্ণনা দিলেন খালিস্তানপন্থী নেতা তথা অমৃতপাল সিং-এর সমর্থক।
স্বাধীনতার ৭৫ বছর পর আজ প্রথমবারের মতো তেরঙাকে ২১ বন্দুকের স্যালুট প্রক্রিয়ায়, মেড-ইন-ইন্ডিয়া আর্টিলারি বন্দুক ব্যবহার করা হয়েছে। প্রত্যেক ভারতীয় এই শব্দ দ্বারা অনুপ্রাণিত এবং ক্ষমতায়িত হবে। আজ আমি দেশের সেনাবাহিনীর প্রত্যেক জওয়ানকে অন্তর থেকে অভিনন্দন জানাতে চাই।
পাকিস্তানে (Pakistan) একটি কলেজের অনুষ্ঠানে ভারতের জাতীয় পতাকা (Indian National Flag)হাতে নিয়ে বন্দেমাতারম গানে (Vande Mataram Song)এক কলেজ পড়ুয়ার পারফরম্যান্স মাঝ পথে বন্ধ করে দেওয়া হল। সমালোচনায় সরব নেটিজেনরা।
পরাধীন ভারতবর্ষের বুকে এক কুখ্যাত হত্যাকাণ্ড এই জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড। আজ থেকে প্রায় ১০২ বছর আগে ব্রিটিশ সেনানায়ক ব্রিগেডিয়ার রেগিনাল্ড ডায়ারের নির্দেশে এই নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল ইংরেজরা। বছর ঘুরে গেলেও সেই ক্ষত আজ ও ভুলতে পারে নি মানুষ।
১৮৬৫ সালের ২৮ জানুয়ারি পঞ্জাবের একটি ছোট্ট গ্রামের জৈন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মুন্সী রাধাকৃষ্ণণ আজাদ ছিলেন একজন শিক্ষক এবং তাঁর মাতা গুলাব দেবী ছিলেন ধার্মিক প্রকৃতির। পিতা ছিলেন পণ্ডিত মানুষ।
এক অদ্ভুত মাহেন্দ্রক্ষণ। ভারতের গৌরবময় ৭৫ বছরের স্বাধীনতা দিবস পালনে কাঁটাতারের ওপার থেকে প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের বিজিবির জওয়ানরা উপস্থিত রইলেন।