সুকান্ত মজুমদার তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা তাপস রায়ের সঙ্গে ললিত ঝাঁর একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছে। তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, 'আমাদের গণতন্ত্রের মন্দিরে হামলার মূল পরিকল্পকারী ললিত ঝাঁ দীর্ঘদিন ধরেই টিএমসির তাপস রায়ের ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত ছিল।
প্রায় দুই দিন ধরে গা ঢাকা দিয়ে ছিল ললিত ঝাঁ। এই ললিত ঝাঁ কলকাতার বাসিন্দা। ২১৮ রবীন্দ্র সরণির একটি ঘুপচি ধরেই ছিল একটা সময় তার ঠিকানা। কিন্তু দিনের অধিকাংশ সময়ই এই ঘর দরজাবন্ধ থাকত।
মহিউদ্দিন আওরঙ্গজেব আলমগীর ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হাওমলার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড। জইশের শীর্ষস্থানীয় কমান্ডার।
শাহিদ লতিফকে ২০১০ সালে কংগ্রেসের ইউপিএ সরকার পাকিস্তানের প্রতি সৌজন্যের খাতিরে মুক্তি দিয়েছিল। এই শাহিদ লতিফ ২০১৬ সালে পাঠানকোট সেনা ঘাঁটিতে হামলার মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করে।
আদালতে যাওয়ার পথেই নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ড থেকে দায় ঝেড়ে ফেললেন হুগলির যুব তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন কুন্তল কেসের মাস্টারমাইন্ড।
সাত দিনের হেফাজত শেষে এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে আবারও নিজেদের হেফাজতে সিবিআই। সোমবার সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে পেশ করা হয়েছে আলিপুর আদালতে। বর্তমানে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালেয়র উপাচার্য ছাড়াও একগুচ্ছ দায়িত্ব রয়েছে তাঁর ওপর।
নিউজ ৯ পাকিস্তানি গোয়েন্দা সূত্র উদ্ধৃত করে দাবি করেছে যে জহুর মিস্ত্রি ওরফে জাহিদ আখুন্দকে করাচি শহরে পয়লা মার্চ খুন করা হয়। প্রতিবেদনে আরও বলা হয় যে ওই ব্যক্তি জাহিদ আখুন্দের নতুন পরিচয়ে গত কয়েক বছর ধরে করাচিতে বসবাস করছিল।
আমেদাবাদ ধারাবাহিক বিস্ফোরণকাণ্ডের তদন্তের জন্য একাধিক প্রতিকূলতার মুখোমুখী হতে হয়েছিল মোদী সরকারকে। কেন্দ্রের পাশাপাশি উত্তর প্রদেশের সরকারও বাধা দিয়েছিল। উত্তর প্রদেশ পুলিশ নাকি সেই সময় আবু বাশারকে গুজরাটি নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেয়নি।
জিয়া মুস্তাফা ছিল লস্কর-ই-তৈবার সক্রিয় সদস্য। পুঞ্চ জেলার মেনধারের পুলিশ কোটবালওয়াল জেল থেকে জিয়াকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিয়ে এসেছিল।
গোপন সূত্র থেকে খবর পেয়ে দাচিগাম জঙ্গলে যৌথভাবে অভিযান চালায় অওয়ান্তিপোরা পুলিশ ও সেনাবাহিনী। আগে থেকেই সেখানে লুকিয়ে ছিল জঙ্গিরা।