নানান অছিলায় ফন্দি এঁটে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এটিএম এর পিনকোড জেনে নিচ্ছে সাইবার অপরাধীরা। তারপর হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে টাকা। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ, সাইদাপুর, ডোমকল, মধুপুর, মোহাম্মদপুর সহ একাধিক গ্রামে।
সরকারি আধিকারিক ও ঠিকাদারের গোপন অশুভ আঁতাত প্রকাশ্যে আসতেই চূড়ান্ত জনরোষ দেখা দিয়েছে মুর্শিদাবাদের মহিসাস্থালি এলাকায়। আর এই পরিস্থিতি ধামাচাপা দিতেই তড়িঘড়ি সক্রিয় হয়ে উঠেছে একদল আমলা।
বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলের নিরিখে বিজেপি শহরগুলিতে ভালো ভোট পেয়েছে। বিশেষ করে বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ এবং জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জ পুরসভা এলাকায় বিজেপি এগিয়ে রয়েছে।
মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলার বেশিরভাগ মানুষের জীবিকা কৃষি। আবার এই এলাকার মাটিও খুবই উর্বর। ফলে কৃষকরা যদি সামান্য শিক্ষা নিয়ে চাষ করে তাহলে জমিতে যথেষ্ট ফলনও পাবেন।
জেলার একটি বড় অংশের ছাত্র স্কুল বন্ধ থাকার কারনে পরিযায়ী শ্রমিকে পরিনত হয়েছে। ওই পরিযায়ী ছাত্রদের ফের স্কুল মুখী করা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মাথা ব্যাথার কারন হয়ে উঠেছে।
বেনিয়া গ্রাম চত্বরে কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। সেইসঙ্গে মেডিকেল টিম সহ পুলিশ আধিকারিকদের নিয়ে গঠন করা হয়েছে স্পেশাল গ্রুপ।
নিজের একসময়ের পিতৃ-পুরুষের ভিটে মুর্শিদাবাদের কান্দি শহরে। কার্যত নস্টালজিয়ায় ভাসলেন তিনি। পাশাপাশি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আগামী দিনে আরও সুদৃঢ় করতে বিরোধী শক্তিদের উদ্দেশ্যে ইঙ্গিতবহ বার্তাও দিতে শোনা গেল তাঁকে।
পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, মুর্শিদাবাদ জেলাতে পর্যটনে জোর দিতে একাধিক প্রকল্পের শিলান্যাস করেন মুখ্যমন্ত্রী। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ক্যান্সার প্রকল্পের শিলান্যাসও করেন।
বদলে যেতে চলেছে মুর্শিদাবাদের উত্তর প্রান্তের 'লাইফ লাইন'! রাজনৈতিক 'খেলা' র গভীর অভিসন্ধি মনে করছে বিরোধীরা।
ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় মহিলা, পুরুষ ,শিশু মিলিয়ে গুরুতর জখম হয়েছেন কমপক্ষে ২০ জন। জখমের সংখ্যা আরও বাড়ার সম্ভাবনাও রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর।