দিল্লির ভয়ঙ্কর হত্যাকাণ্ডের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সামনে এসেছে। তাতে বলা হয়েছে মৃ্ত্যু হয়েছে অনেক আঘাত থেকেই। মহিলার আঘাত ছিল প্রবল। দেহ থেকে বেরিয়ে এসেছিল ফুসফুস।
কলকাতায় গান গাইতে আসাটাই যে জীবনের শেষ গান হবে তা মনে হয় কেউ ভাবকে পারেননি। মাত্র দুদিনের জন্য কলকাতায় অনুষ্ঠান করতে এসে যে তিনি আর বাড়ি ফিরবেন না তার দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারেননি কেকে-র স্ত্রী জ্যোতিকৃষ্ণ। স্বামীর নিথর দেহটা ফিরিয়ে নিয়ে যেতেই বুধবার কলকাতায় পৌঁছেছেন স্ত্রী জ্যোতিকৃষ্ণ ও ছেলে নকুল। কলকাতা এয়ারপোর্টে নেমেই সোজা সিএমআরআই হাসপাতালে পৌঁছেছেন কেকে-র পরিবার। সংবাদমাধ্যমের প্রচন্ড ভিড় ঠেলে কোনওরকমভাবে এয়ারপোর্ট থেকে সোজা বেরিয়ে যান তারা। কেকে-র প্রয়াণে তার এতটাই শোকাহত যে সংবাদমাধ্যমকে একটা কথারও জবাব দেননি প্রয়াত গায়কের পরিবার। মেয়ে তামারাকে রেখে ছেলে নকুলকে নিয়েই কলকাতায় এসেছেন কেকে-র স্ত্রী জ্যোতিকৃষ্ণ। এইভাবে যে তাকে অলবিদা জানাতে হবে তা ভাবতেই পারছেন না স্ত্রী-পুত্র-পরিবারের কেউই।
'অর্জুন চৌরাসিয়াকে খুন করা হয়েছে', প্রথম থেকেই দাবি ছিল বিজেপির। এবার সেই অভিযোগের আঙুল তৃণমূল কংগ্রেসের দিকেই তুলেছে গেরুয়া শিবির। আর এবারই সেই ময়নাতদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে।
বৃহস্পতিবার ২২ বছর বয়সীর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। মহিলা গত ৪ ডিসেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। প্রাক্তন মন্ত্রীর ছেলে রাজল সিংয়ের মালুকানাধীন একটি আশ্রমের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছিল নিথর দেহ।
ট্র্যাক্টর মিছিলে মৃত কৃষকের দেহে মেলেনি বুলেটের আঘাত
ট্রাক্টর উল্টে গিয়েই তার মৃত্যু
এমনটাই পুলিশের দাবি
গত ২৬ জানুয়ারি মারা যান তিনি