রবীন্দ্র জয়ন্তীতে প্রতিবারই নতুন করে বিশ্বকবির প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে অনেক নতুন কাজ হচ্ছে।
নিজস্ব গায়কিতে সঙ্গীত জগতে ছাপ ফেলে গিয়েছেন শিল্পী। শুধু তাই নয় প্রশিক্ষক হিসেবেও বহু ছাত্রছাত্রী তৈরি করেছেন তিনি। আবার একই সঙ্গে সামলেছেন সংসার। তিনি কখনও শিল্পী, কখনও শিক্ষক, কখনো গৃহিনী হিসেবে ধরা দিয়েছেন।
সোমবারই হাসপাতাল থেকে ফিরেছিলেন। মঙ্গলবাস সকালেই সবাইকে ছেড়ে চির ঘুমের দেশে চলে গেলেন বিশিষ্ট শিল্পী সুমিত্রা সেন। ঘটনায় শোকের ছায়া দিই মেয়ে ইন্দ্রাণী সেন ও শ্রাবনী সেনের জীবনে।
রবিকবির হাত ধরে এই বাংলায় চোখ মেলুক তাঁদের কুঁড়ি-এমনই তো চেয়েছিলেন হাবরা জয়গাছি শ্রদ্ধানন্দ পল্লীর দেবাশিস ও সুস্মিতা। হলও তাই।