সূত্রের খবর কংগ্রেস ৯টি রাজ্যে জোট বেঁধে লড়াই করবে। সেই রাজ্যগুলিতে কয়েকটি আসন নিজেদের দখলে রাখতে চায় তারও তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
শুক্র ও শনিবার গেরুয়া শিবিরের জাতীয় পদাধিকারীদের বৈঠকের পর দলীয় সূত্রের খবর অনুযায়ী, চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের লড়াইয়ে সারা ভারতে অন্তত ১০০ জন সাংসদকে বাদ দিতে পারে বিজেপি।
কংগ্রেস নেতা কেসি বেনুগোপাল বলেছেন, কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সভায় কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে রাহুল গান্ধীকে দ্বিতীয় দফায় নতুন করে ভাতর জোড়ো যাত্রা শুরু করতে বলেছেন।
বিজেপির প্রতিটি ক্ষেত্রেই ব্যপক উপস্থিতি রয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম দলগুলির মধ্যে একটি। কিন্তু এই দলের প্রযুক্তি নির্ভরতা দুর্দান্ত।
পাঁচটি রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফল ব্যাপকভাবে এই সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেছে যে, আসন্ন ২০২৪ সালের সংসদীয় নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে, বিজেপি একটি শক্তিশালী অবস্থান বজায় রেখেছে, প্রাথমিকভাবে প্রধানমন্ত্রী মোদীর জনপ্রিয়তা এর মূল কারণ।
আম আদমি পার্টি দিল্লি আর পঞ্জাবে সরকার নিজেদের দখলে রেখেছে। সেই হিসেবে জাতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আপ।
কংগ্রেস আশা করছে দলের দুই শীর্ষ নেতা বিশেষ করে গান্ধী পরিবারের প্রথম সারির দুই সদস্য যদি উত্তর প্রদেশ থেকে লোকসভায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তাহলে কংগ্রেসের ফল আগের তুলনায় ভাল হতে পারে।
ইতিমধ্যেই, এলপিজি সিলিন্ডারে ভর্তুকির পরিমাণ বাড়ানোর সিদ্ধান্তের পরে, দেশে এলপিজি সিলিন্ডারের চাহিদা রেকর্ড হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে দেশের ৫২ শতাংশ মুসলিম আগামী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাহুল গান্ধীকে দেখতে চান। দেশের মাত্র ৩ শতাংশ মুসলিম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আরও একবার দিল্লির মসনদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে দেখতে চান।
মোদী সরকার এবং বিজেপিও আগামী বছর অনুষ্ঠিত হতে চলা নির্বাচনের জন্য বিরোধী জোট ইন্ডিয়াকে কোণঠাসা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটা নিশ্চিত যে G-20 ইভেন্ট নিয়ে রাজনীতি হবে কিন্তু লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জন্য এটি একটি বড় ইস্যু হয়ে উঠবে।