মঙ্গলবার, শপথ নেবেন গোয়ার (Goa) নব নির্বাচিত বিধায়করা। তবে, মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, প্রমোদ সাওয়ান্ত (Pramod Sawant) না বিশ্বজিৎ রানে (Vishwajit Rane) - এই নিয়ে প্রবল দ্বিধায় বিজেপি (BJP)।
এর আগে ২০১৭ সালে, কংগ্রেস ৭৭টি আসন জিতে রেকর্ড তৈরি করেছিল। এদিকে এবারে আপের এই বড় জয়ের পরেই সিদ্ধান্ত হয়েছে রাজ্যের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হবেন ভগবন্ত মান।
দীর্ঘ দিন ধরে রীতি মেনে চিকিৎসকদের হিপোক্রেটিক ওথ নিতে হয়। এতদিন তা নিতে হতো ইন্টার্নশিপ শুরু হওয়ার আগে। এই বছর হঠাৎ করে সেই নিয়মে দেখা যায় পরিবর্তন। প্রথম বর্ষের হবু চিকিৎসকদের হিপোক্রেটিক ওথের বদলে পাঠ করানো হল চরক শপথ। আর তারপরই গোটা ঘটনা ঘিরে একেবারে শোরগোল পড়ে যায়। শুরু হয় বিতর্ক।
গোটা বিশ্ব জুড়ে চিকিৎসকদের শপথের একই প্রথা চলে আসছে। গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটসের নামেই গ্রহণ করা হয় এই শপথ। তবে কেন দীর্ঘ দিনের এই প্রথা বদলানোর প্রয়োজন হল, তা স্পষ্ট নয়।
ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র পরিণত করা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান- তাইর একটি ভিডিও ভাইরাল রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সুদর্শন নিউজ ও সংবাদ সংস্থার সম্পাদক-ইন-চিফ সুরেশ চাভাঙ্কে তাদের অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেল থেকে তেমনই একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন।
মঙ্গলবার শপথ নিতে চলেছেন ফিরহাদ হাকিম। কলকাতার ৩৯ তম মেয়রের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে পুরভবন সেজে উঠেছে।
মধ্যপ্রদেশের চিত্রকূটে (Chitrakoot, Madhya Pradesh) 'হিন্দু মহাকুম্ভ' (Hindu Mahakumbh) থেকে 'ধর্মান্তরিত' (Converted) হিন্দুদের (Hundus) 'ঘর ওয়াপসি' (Ghar Wapsi) নিশ্চিত করার শপথ নিলেন আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। মথুরায় শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি (Shreekrishna Janmabhoomi at Mathura) ফিরিয়ে দেওয়ার আওয়াজও তোলেন।
রাজস্থানে অশোক গেহলট-শচিন পাইলট দ্বন্দ্ব মেটাতে নয়া পদক্ষেপ কংগ্রেসের। রবিবারই বদল যাবে সে রাজ্যের মন্ত্রিসভা।
প্রথমে টুইট করে রাজ্যপাল জানিয়ে ছিলেন বেলা পৌনে ১২টার সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, জাকির হোসেন এবং আমিরুল ইসলামের শপথবাক্য পাঠ করানো হবে। কিন্তু, হঠাৎ তারপরই সেই সময় পরিবর্তন করে দেওয়া হয়। জানানো হয় পৌনে ১২টার পরিবর্তে দুপুর ২টোর সময় তাঁদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
'মুখ্যমন্ত্রী কি সংবিধান মেনে চলেন,' রাজ্যপালের কাছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শপথ গ্রহণে অস্বীকার করা নিয়ে কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। পাশাপাশি সিবিআই ইস্যুতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে নিয়েও কটাক্ষ করেছেন তিনি।