ফৌজদারি অপরাধে ২ বছরের বেশি কারাদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করে রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ করেছেন লোকসভার স্পিকার। সেই আইনের ধারাকেই এবার চ্যালেঞ্জ জানানো হল সুপ্রিম কোর্টে।
রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ- মোদী সরকারের ষড়যন্ত্র। বললেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ বিশ্বনাথ চক্রবর্তী। তিনি বলেন রাহুলকে লঘু পাপেগুরুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ব্যাখ্যা করেছেন যে, একজন মানুষ যদি এটা প্রশ্ন করে থাকেন যে, ‘চোর মাত্রেই মোদী পদবী কেন?’ এবং তিনি ব্যঙ্গাত্মক পদ্ধতিতে সেটার ব্যাখ্যা দেন, তাহলে সেটা তো বাক স্বাধীনতার অধিকারের মধ্যে পড়ে!
নিয়ম অনুযায়ী, কোনো সাংসদ বা বিধায়কের দুই বছর বা তার বেশি সাজা হলে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। রাহুলের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। তবে রাহুলই প্রথম নেতা নন যিনি সদস্যপদ হারিয়েছেন।
'মোদী পদবী' মন্তব্যের জন্য দোষী সাব্যস্ত রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ হয়ে গেছে। বর্তমানে তিনি অযোগ্য সাংসদ। কিন্তু কি করে তিনি আবার সংসদে ফিরতে পারেন তাই আলোচনার বিষয়।
কোনও সাংসদ বা বিধায়কের ২ বছর বা তার বেশি সাজা হলে সদস্যপদ পরীক্ষা করা হবে। এই পরীক্ষায় তাকে এমপি বা বিধায়ক পদ থেকে অপসারণ করা যেতে পারে, অর্থাৎ তার সদস্যপদ কেড়ে নেওয়া যেতে পারে।
সংসদের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সাংসদ হিসেবে অযোগ্য রাহুল গান্ধী। সুরাটের আদেলতের রায় ঘোষণার পরই তিনি সাংসদ হওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছেন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সকলকেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আদালত রায় দিয়েছে যে কোনও বিধায়ক, সাংসদ বা বিধান পরিষদের সদস্য যদি কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন এবং যাতে তিনি কমপক্ষে দুই বছরের সাজা পান, তবে তাকে অবিলম্বে অযোগ্য ঘোষণা করা হবে।
কেন্দ্রীয় সরকারের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে কলকাতার স্মৃতিতে ফিরে গেলেন ইউক্রেনের সবথেকে ছোট সাংসদ সভিয়াতোস্লাভ ইউরাশ। তিনি ৬ মাস কলকাতায় কাটিয়েছিলেন বলেও জানালেন।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতরের তরফ থেকে সম্মাননা জানানো হয়েছে মিমি চক্রবর্তীকে। কীসের জন্য কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে এই সম্মান পেলেন তা জানতেই মুখিয়ে রয়েছেন ভক্তরা।