রাম নবমীর ঘটনায় উদ্বিগ্ন অমিত শাহ খোঁজ খবর নিলেন হাওড়ার পরিস্থিতি। তিনি কথা বলেন রাজ্যপাল ও বিজেপি রাজ্যসভাপতির সঙ্গে।
শুক্রবার সকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি প্রশ্নপ্ত্র ঘিরে শুরু হয় জল্পনা। এই বিষয়টি নজরে আসতেই পড়ুয়া ও প্রশাসনের উদ্দেশ্যে টুইট করেন তিনি।
পূর্ববর্তী রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে রাজ্যের সম্পর্ক ক্রমে বিষিয়ে উঠেছিল। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যপালকে রাজ্য সরকারের সাহায্যপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালগুলির আচার্য পদ থেকে সরিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে আচার্য করার বিল পাশ করা হয় বিধানসভায়।
রাজ্যপালের কাছে রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যায়ে বেআইনিভাবে নিয়োগ পাওয়া উপাচার্যদের পদ থেকে অবিলম্বে সরানোর আর্জিও জানিয়েছেন। পাশাপাশি উপাচার্য হিসেবে তাঁর নিয়োগকে বেআইনি বলেও উল্লেখ করেছেন।
‘যারা এই কাজ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত’, দাবি করেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি।
অনুমতি না থাকলেও পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে অন্য ঘাটে এই গঙ্গা আরতির আয়োজন করা হয় এদিন। গঙ্গা আরতি শেষে সুকান্ত মজুমদারের প্রতিক্রিয়া “আমরা বোঝাতে চাই পুলিশ যদি ডালে ডালে চলে তবে আমরা পাতায় পাতায় চলি।”
রেল পরিষেবা স্বচ্ছল করে তোলার জন্য ভারত সরকারের প্রশংসা করে তাঁর বক্তব্য, “ভারতীয় রেলের সংস্কৃতি বদলে দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার আধুনিক পরিষেবাযুক্ত হাইস্পীড ট্রেনের দিকে এগোচ্ছে।”
শনিবার জয়নগরের মইপীঠের কাছে বিজেপির রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদারের গাড়ির আটকে বিক্ষোভ দেখায় বেশ কিছু মানুষ। তারই প্রতিবাদে শিলিগুড়িতে বিজেপির প্রতিবাদ বিক্ষোভ।
সুকান্ত মজুমদার বলেন এটাই এই রাজ্যের শিক্ষার হাল ও অবস্থা। দুর্নীতি যেখানে সাফল্যের চরম শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। আর পড়াশোনা পিছিয়ে গিয়েছে।
গুজরাটের ব্রিজ ভাঙা নিয়ে যখন কেন্দ্র সরকারকে বাক্যবাণে বিঁধছে রাজ্যের শাসক শিবির, তখন উলটে শাসক দলেরই পুরনো ঘা খুঁচিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় শাসক দলের উল্লেখযোগ্য নেতা।