দেব-মিঠুন ইস্যুতে এবার আরও বিস্ফোরক তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ
প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি কোনও রাজ্যে গেলে সাধারণত সেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। প্রধানমন্ত্রীর এবারের পশ্চিমবঙ্গ সফরেও এর ব্যতিক্রম হল না।
আমেদাবাদ নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে এদিন সকলের মাঝে নজর কাড়েন বলি সেলেবরা। ভাইরাল হল শাহরুখের ছবি।
‘সৌজন্যমূলক’ হলেও মমতা আর লালুপ্রসাদের আগামী সাক্ষাৎকারকে বেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে রাজনৈতিক মহল। দুজনের বিজেপি বিরোধী অবস্থান রাজনীতির ময়দানে যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে।
রাজ্য সরকারের একের পর এক চক্রান্তে জর্জরিত হয়েই কি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নালিশ জানাতে কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারস্থ শুভেন্দু অধিকারী ? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে একাধিক ।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আদতে যে তাঁর সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায়, তা বিলক্ষণ জানেন শুভেন্দু অধিকারী। তাই নবান্ন থেকে ফিরে সেই আক্রমণের গতি ও তীব্রতা যেন আরও বেড়েছে। এবার তাতে পূর্ণ সঙ্গত দিচ্ছে শুভেন্দু অধিকারীর একটি টুইট।
বিধানসভায় তৃণমূল ও বিজেপির মধ্যে যে সৌজন্য দেখা গিয়েছিল শুক্রবার, শনিবারই তা গায়েব হয়ে যায়। ঠাকুরনগরে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে হুংকার শুভেন্দু অধিকারীর।
গত এক মাসে রাজ্য সরকার ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে যেভাবে একের পর এক আক্রমণ বান হেনেছেন শুভেন্দু অধিকারি, তাতে এই সৌজন্য সাক্ষাত নেহাতই শিশু।
রাজ্যপাল রাজভবনে স্থানান্তরিত হওয়ার পর, রাজ্য-রাজ্যপালের মধ্যে সুসম্পর্ক অটুট থাকে কিনা, সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে সমস্ত রাজনৈতিক দল।
কালীপুজোর রাতে অশোক ভট্টাচার্যের বাড়িতে সাংসদ রাজু বিস্ত। বাম-বিজেপির দুই দলই গোটা বিষয়টিতে সৌজন্য সাক্ষাৎকার বললেও তৃণমূল গেমপ্ল্যান দেখছে। গৌতম দেবের নিশানায় অশোকভট্টাচর্য।