বৃহস্পতিবার নির্বাচনের আবহে আইন শৃঙ্খলা নিয়ে একাধিক নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে দফা বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চে পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী সংক্রান্ত সরকারি কর্মীদের দায়ের করা যৌথ মঞ্চের মামলা ওঠে।আদালত স্পষ্ট করে জানিয়ে দেয় ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে সমান অনুপাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হবে।
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা এদিন বলেন, যে ব্যক্তি মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেছিলেন তিনি অত্যান্ত দায়সারাভাবে কাজ করেছিলেন। এনমনকি সঠিকভাবে স্ক্রিটিনির কাজও করা হয়নি।
৩০ জুন তারিখের বদলে এই সিনেমা বন্ধ করার জন্য আরও আগে শুনানির দাবি জানিয়েছিল হিন্দু সেনা। কিন্তু, সেই আর্জি ২১ জুন খারিজ করে দিয়েছে দিল্লি আদালত।
হিন্দু সেনার জাতীয় সভাপতি বিষ্ণু গুপ্ত জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন। তিনি বলেন, এই ছবিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে।
রিকুইজিশন স্লিপ এবং পরিচয় প্রমাণ ছাড়াই ব্যাঙ্কনোট বিনিময়ের জন্য আরবিআই যে অনুমতি দিয়েছিল, সেই অনুমতিকে ‘স্বেচ্ছাচারী’ এবং ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছিলেন আবেদনকারী বিজেপি নেতা।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নির্বাচনী এলাকা বারাণসী। সেখানেই রয়েছে জ্ঞানবাসী মসজিদ। কট্টর হিন্দুপন্থীরা বিশ্বাস করে এটি একটি মন্দির ধ্বংস করে নির্মাণ করা হয়েছে।
রাহুল গান্ধীর আইনজীবী অন্তবর্তীকালীন স্থগিতাদেরশ বা চূড়ান্ত আদেশের জন্য গুজরাট হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তবে আদালত তা দিতে অস্বীকার করেছে।
মোদী উপাধি মামলায় পাটনার এমপি এমএলএ আদালতে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে চলমান বিচার প্রক্রিয়ার অধীনে ২৫ এপ্রিল রাহুলকে হাজির হতে হয়েছিল। এমন পরিস্থিতিতে রাহুলের আবেদনে নিম্ন আদালতের কার্যক্রমে স্থগিতাদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।