রইল কয়টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। যারা বাড়তি মেদ কমাতে চাইছেন তারা অবশ্যই মাথায় রাখুন এই কয়টি টিপস। দ্রুত মিলবে উপকার। জেনে নিন কী কী।
কাজের চাপে দেখা দিচ্ছে মানসিক চাপ। তেমনই অল্প বয়সেই প্রেসার, ডায়াবেটিস থেকে শুরু করে হার্টের রোগের মতো নানান রোগের শিকার হচ্ছেন অনেকেই। এই সব জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসকের পরামর্শ তো নেবেনই। সঙ্গে রপ্ত করুন এই পাঁচটি অভ্যসে।
বেশি লবণ খেলে কী কী ক্ষতি হতে পারে বা কোনও লাভ হতে পারে কিনা - তা জানতেই বিজ্ঞানীরা গবেষণা শুরু করেছিলেন। সদ্যই হাতে এসেছে সেই গবেষণা রিপোর্ট।
কেউ খাবার নিয়ে অত্যাধিক খুঁতখুঁতে। তো কেউ যা পাচ্ছেন সব খান। এমন হতে পারে ইটিং ডিসঅর্ডারের সমস্যা দেখা দিলে। জেনে নিন মূলত কী কারণে দেখা দেয় ইটিং ডিসঅর্ডারের সমস্যা।
চোখ নিয়ে প্রায়শই ভুগছেন অনেকে। শুষ্ক চোখ, চোখ দিয়ে জল পড়া, চুলকানি, চোখ লাল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয় প্রায়শই। বিশেষজ্ঞের মতে, আমরা নিত্যদিন আমরা এমন কিছু ভুল করে থাকি যার কারণে বেড়ে চলেছে চোখের সমস্যা। দেখে নিন এক ঝলকে।
রইল বিশেষ পানীয়ের হদিশ। দিনের শুরুতে পান করুন এই সকল পানীয়ের মধ্যে একটি। এতে একদিকে যেমন শরীর থাকবে সুস্থ তেমনই গোটা দিন বজায় থাকবে এনার্জি। দেখে নিন কোন কোন পানীয় খেতে পারেন।
অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরা বেশি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়। ছয় মাস বয়স পর্যন্ত শিশুদের মায়ের দুধ ছাড়া বাইরের কিছু খাওয়ানো উচিত নয়।
আপনিও যদি পেটের সমস্যায় ভুগে থাকেন এবং তা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে শুকনো আদা লাড্ডু খেতে পারেন। আয়রন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, ফোলেট অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্কের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়।
শিশুদের ফ্লু থেকে দূরে রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ডায়েটে অনেক ধরনের খাবার রাখতে পারেন। এই খাবারগুলো পুষ্টিগুণে ভরপুর। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, বছরে একবার বা দুবার পুরও শরীর পরীক্ষা করা উচিত। অন্যদিকে, আপনার বয়স যদি ৫০ বা ৬০-এর বেশি হয়, তবে আপনাকে অবশ্যই বছরে দুবার পুরো শরীর পরীক্ষা করাতে হবে।