ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর (ICMRI) পক্ষ থেকে নতুন নির্দেশিকা জানানো হয়েছে। তাদের দাবি, ঝুঁকিপূর্ণ কোভিড রোগীর (Covid) সংস্পর্শে এলেই পরীক্ষার প্রয়োজন। কোভিডের (Corona) কোনও লক্ষণ নেই তাদের এই পরীক্ষার প্রয়োজন নেই।
চিকিৎসক জানিয়েছেন তিনি মূলত কোভিড আক্রান্ত শিশুদেরই চিকিৎসা করছেন। তিনি দেখেছেন মূল ১১-১৭ বছর বয়সী শিশুরাই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে। তাদের সকলেরই প্রবল জ্বর আর সেই সঙ্গে কাঁপুনি লক্ষ্য করা গেছে। তিনি আরও বলেছেন ২ বছরের কমবয়সী শিশুদের মধ্যেও কোভিড ১৯ সংক্রমণ দেখা গেছে। আক্রান্তদের সকলেরই প্রবল জ্বর থাকছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
করোনা রোগীদের অক্সিজেনের অভাব মারাত্মক প্রভাব ফেললে তবেই হাসাপতালে ভর্তী হচ্ছেন আক্রান্তরা। দেশের বড় বড় সব হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমন করোনা আক্রান্ত রোগীদের বাড়িতে থেকে কিভাবে চিকিৎসা করাবেন জেনে নিন সেই বিষয়ে বিশেষ ডায়েট।
রাজ্যে লাগামছাড়া কোভিড সংক্রমণের মাঝেই ২২ জানুয়ারি পুরভোট। পুরভোটের আগে এই মহূর্তে কী অবস্থা শিলিগুড়ি, চন্দননগর, আসানসোল এবং বিধাননগরে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
যদি সত্যিই করোনা থাবা বসায় আপনার পরিবারে, তাহলে কি করবেন। মাথা ঠান্ডা করে হাতের কাছে রাখুন এই কয়েকটি প্রয়োজনীয় জিনিস।
কালো কিশমিশ ওজন কমাতে সাহায্য করবে এবং কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করবে। এগুলিকে সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখলে তাদের স্বাস্থ্যের উপকারিতা বহুগুণ বেড়ে যায়, কারণ এটি করলে তাদের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
করোনা থেকে বাঁচতে বহু নতুন নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। করোনার টেস্টে সংক্রান্ত নতুন সিদ্ধান্তের পর আইসোলেশন (Isolation ) নিয়ে নয়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হল সরকারের পক্ষ থেকে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কোভিড সেন্টারে চিকিৎসাধীন থাকাকালীন টানা তিনদিন জ্বর না এলে সাত দিনেই শেষ হবে আইসোলেশন(Isolation )। সাত দিন পর উপসর্গহীনদের ক্ষেত্রে দ্বিতীয়বার কোনও পরীক্ষার প্রয়োজন নেই।
শীত পড়তে না পড়তেই হাঁচি, নাক বন্ধ এসব দোসরের মতো চলে আসে। অনেকেই রয়েছেন যাঁদের ঠান্ডা লাগার ধাত আছে।
কোন মানুষ কীভাবে খান, তাতে নির্ভর করেন, সেই মানুষটি কেমন প্রকৃতির। খাবার খাওয়ার ধরন দেখে টের পাওয়া যায় আপনার ব্যক্তিত্ব কেমন।
করোনা থেকে বাঁচতে বারে বারে নির্দিষ্ট বিধি-নিয়ম মেনে চলার নির্দেশ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। মাস্ক পরা, স্যানিটাইজার ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে বলা হচ্ছে দূরত্ববিধি মেনে চলতে। সামাজিক দূরত্ববিধি (Social Distancing) মেনে চলাতে গিয়ে বেড়েছে শারীরিক দূরত্ব। এমনই বলছে গবেষণা।