নিয়মিত পাতে রাখুন তরমুজ। শরীর ঠান্ডা রাখবে। পাশাপাশি অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে আপনাকে রক্ষা করবে।
কলার পুষ্টিগুণ প্রচুর। এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। কলা অনেক সময় ধরে পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে দিনে কটা করে কলা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
উচ্ছে বা করোলা একটি তেতো সবজি হিসেবেই খাওয়া যায়। বাঙালির ঘরে স্টাটার হিসেবেই সাধারণত উচ্ছের ব্যবহার করা হয়। সাধারণত ভাজা , সিদ্ধ আর শুক্তোতেই উচ্ছে খাওয়া হয়। উচ্ছের উপরারিতা রইল
পেঁয়াজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিবায়োটিক রয়েছে। এতে রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ। যা রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়। সংক্রম মোকাবিলায় পেঁয়াজ গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
সহজ কথায় বার্লি হজমের উন্নতি করে , হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। তাই ডায়েট নিয়মিত বার্লি রাখতেই পারেন।
পেঁয়াজের ফ্লেভার খাবারের স্বাদ আর গন্ধ দুটোই বাড়িয়ে দেয়। তবে পেঁয়াজ যে অত্যান্ত স্বাস্থ্যকর একটি খাবার তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
কার্বোহাইড্রেট, চর্বি এবং ফাইবারের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ স্ন্যাকস বেছে নেওয়াই শ্রেয়। সকাল ও বিকেল দুটি সময়ই জলখাবার খাওয়া যায়।
কুল স্বাস্থ্যকর ফল। এর খাদ্যগুণ অপরিসীম। জানুন কুলের উপকারিতা।
মাশরুম দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি যোগায়। মাশরুমে ক্যালরি অত্যান্ত কম, রয়েছে প্রয়োজনীয় সোডিয়াম।
বেগুন নানাভাবে রান্না করা যায়। ভাজা থেকে মাছের ঝোল - সবেতেই ব্যবহার কার হয় বেগুন। পাশাপাশি এটি ভার্তা, সর্ষে দিয়েও অত্যান্ত সুস্বাদুভাবে রান্না করা যায়।