মনোনয়ন জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে অশান্তি সিপিএম এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে। ঘটনাটি ঘটে বর্ধমান জেলার বড়শুলে।
কমিশনের পেশ করা রিপোর্ট দেখে ও সওয়াল জবাবের পর নির্বাচন পিছোনোর প্রস্তাব দেয় আদালত। পাশাপাশি মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময়সীমা বৃদ্ধির কথাও বলেন প্রধান বিচারপতি।
মনোনয়ন জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে একগুচ্ছ বিধিনিষেধ প্রয়োগ করল কমিশন। ১৪৪ ধারা জারির পাশাপাশি থাকছে একাধিক নিয়ম।
সিপিএম-এর পক্ষ থেকে স্পষ্টই জানানো হয়েছে, জোটের পথেই হাঁটতে চান তাঁরা। বঙ্গে বিজেপি ও তৃণমূলকে প্রতিহত করতে সমস্ত বিরোধী দলগুলিকে একত্র হওয়ারও আহ্বান জানাল লাল দল।
খড়গ্রামে এই সন্ত্রাসে অভিযোগের তির শাসকদলের দিকেই। নিহতের বাড়ির লোকেরও দাবি অভিযুক্তরা প্রত্যেকেই তৃণমূল কর্মী। এবার এই হিংসার ঘটনায় পথে নামলেন কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
নির্বাচন সংক্রান্ত যেকোনও রকমের সন্ত্রাস বা হিংসার খবর দলীয় নেতৃত্বের কাছে পৌঁছে দিতেই এই ব্যবস্থা বলে জানা যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে অন্য বার্তা দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
তৃণমূল পশ্চিমবঙ্গকে বারুদের স্তুপের উপর দাঁড় করিয়েছে। মানুষ চায় গণতন্ত্র, ব্যালট। তৃণমূল চায় গুলি, বোমা, বন্দুক, বুলেট।'