মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান সফর ঘিরে রীতিমত যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়েছে চিন। মঙ্গলবার রাতে ন্যান্সি পেলোসে দক্ষিণ চিন সাগর এড়িয়ে তাইওয়ানে পা রাখলেন। কিন্তু সেই সময় তাদের নিরাপত্তার জন্য ব্ল্যাক আউট করে দেওয়া হয় বিমান বন্দর।
ইউ এস আর্মি প্যাসিফিকের কমান্ডিং জেনারেল চার্স এ ফ্লিন চিনের আচরণ সন্দেহজনক বলে ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি বলেছেন হিমালয় সীমান্ত জুড়ে চিন যেভাবে নানা নির্মাণ শুরু করেছে তা ভারতের জন্য ঝুঁকির হয়ে দাঁড়াতে পারে।
জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিলেন ইমরান খান। দেশের রাজনীতি থেকে বিদেশ নীতি সমস্ত প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন তিনি। লড়াই থেকে সরছেন না বলেও জানিয়েছেন ইমরান।
বৃহস্পতিবার চিনের কথা তুলে ভারতকে রীতিমতো হুমকি দিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি ন্যাশনাল সেক্রেটারি দলীপ সিং। মস্কোর থেকে ভারতের পণ্য আমদানি বাড়ানো আমেরিকা মেনে নেবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে এই অবস্থায় সিআইএসএ সমস্ত দুষিত সাইবার কার্যকলাপ বন্ধ রাখারর ওপর জোর দিয়েছে। প্রতিটি কার্যকলাপ থ্রেশহোল্ডের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার কথাও বলেছে।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের (Ukraine-Russia Crisis) ছায়া পড়ল, পৃথিবীর প্রথম মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিনের (Yuri Gagarin)। ইউক্রেনে (Ukraine) হামলার জন্য রাশিয়াকে (Russia) জবাব দিতে, বিতর্কিত পদক্ষেপ নিল ইউএস স্পেস ফাউন্ডেশন (US Space Foundation)।
চিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ চ্যানেল সিসিটিভি জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্টের ফোনের উত্তরে চিনা প্রেসিডেন্ট বলেছেন দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক কখনই সামরিক পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে পারে না।
ক্ষেপণাস্ত্র কাণ্ড নিয়ে লোকসভায় বিবৃতি দেবেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। এই বিষয়ে ভারতের পাশেই দাঁড়িয়েছে আমেরিকা।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের জন্য প্রতিরোধ বাড়াবেন বলে আশ্বাস দেন। এরই সঙ্গে মার্কিন ও অন্যান্য বন্ধু রাষ্ট্রগুলির তরফ থেকে পূর্ণ সমর্থনের কথাও তুলে ধরেন।
দোদ্যুল্যমান বিশ্বে কারও হাতই ধরেননি মোদী। আর ভারতের এই অবস্থানই যেন পছন্দ হয়েছে পুতিনের। গোঁসা হয়েছে আমেরিকা-ব্রিটেন-জাপানের উপর।