'কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া শান্তিপূর্ণ ভোট হলে অসুবিধা নেই, তবে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলে মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ে ', পুরভোটের দোরগড়ায় বললেন বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু।
চলতি মাসের শুরুর দিকেই প্রথমে কমিশনের তরফে বলা হয়েছিল, দিনহাটা, শান্তিপুর, গোসাবা ও খড়দহ বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য ২৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে। তার মধ্যে থাকবে BSF, CRPF, SSB ও CISF।
৩০ অক্টোবর গোসাবা বিধানসভায় উপনির্বাচন। শুধু এই একটি বিধানসভা উপনির্বাচনের জন্যই ৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করল নির্বাচন কমিশন।
কোন কেন্দ্রের জন্য কত কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে সেই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি। সেই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট জেলার নির্বাচনী আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। প্রয়োজন হলে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হতে পারে।
শনিবার মধ্যরাত থেকেই কড়া নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে জঙ্গিপুর গর্ভমেন্ট পলিটেকনিক কলেজে তৈরি করা স্ট্রং রুমে কড়া নজরদারি চালানো হয়েছে। সিসিটিভি এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে ইভিএমগুলি রাখা হয়েছে।
জঙ্গিপুর ও সামশেরগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে আজ সুষ্ঠুভাবে ভোট প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নির্বাচন কমিশনের। ৫৫ শতাংশ বুথের নিরাপত্তায় ওয়েব ক্যামেরার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ভবানীপুরের সঙ্গে সমশেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুর আসনেও বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণ হবে। সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী ছাড়াও তিনটি বিধানসভা আসনের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সিআরপিএফ, বিএসএফ, এসএসবি, সিআইএসএফ ও ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশ মোতায়েন থাকবে।
উপনির্বাচনের আগেই ১৪৪ ধরা করা হল ভবানীপুরে। রাজ্যের হেভিওয়েট কেন্দ্র ভবানীপুর, তাই কোনও ভাবেই ঝুঁকি নিতে চায় নির্বাচন কমিশন।
আচমকা ভাঙল যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো
একটি রাজ্য থেকে পালাতে বাধ্য হল কেন্দ্রীয় সরকার
রাজধানী বিদ্রোহী বাহিনীর দখলে
ইথিওপিয়া নিয়ে চিন্তিত রাষ্ট্রসংঘ