চিনের হাতে যেসব সমর যান রয়েছে তারমধ্য এই J-10C মাল্টিরোল ফাইটার জেট বিশেষগুরুত্বপূর্ণ। সমর বিশেষজ্ঞদের মতে চিনের নির্ভরযোগ্য যুদ্ধবিমানগুলির মধ্যে একটি। পাক মন্ত্রী রশিদ আহমেদ আরও জানিয়েছেন ভারতের রাফাল যুদ্ধ বিমানের জবাব দিতেই চিনের থেকে J-10C মাল্টিরোল ফাইটার জেট কেনা হয়েছে।
রবিবার বিশাখাপত্তনম নামের এই মিসাইল ধ্বংসকারী নৌবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। এটি অ্যান্টি-সাবমেরিন রকেটের সম্ভার দিয়ে সাজানো হয়েছে।
পরমাণু বোমা (Atom Bomb) তৈরির মশলা নিয়ে পাকিস্তান (Pakistan) থেকে চিনে (China) যাচ্ছিল জাহাজ। গুজরাটের মুন্দ্রা (Mundra Port, Gujarat) বন্দরে আসতেই আটক করল ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।
আমেরিকা থেকে যে ৩০টি হান্টার কিলার ড্রোন কেনা হচ্ছে, সেটি নামেই ড্রোন। আদপে আকারে আয়তনে দেখতে আস্ত যুদ্ধ বিমানের মতোই এই ড্রোনগুলি।
ইসলামাবাদে এই বৈঠকে যোগদানের কথা তড়িঘড়ি ঘোষণা করেছে চিন। কিন্তু তার ২৪ ঘণ্টা আগে ভারতে শুরু হওয়ার আফগান ইস্যু নিয়ে বৈঠকে যোগ না দেওয়ার কারণও জানিয়েছে চিন।
সাত দেশ নিয়েই বুধবার থেকে শুরু হচ্ছে আফগানিস্তান বিষয়ক দিল্লি আঞ্চলিক নিরাপত্তা বৈঠক। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা স্তরের এই বৈঠকে আফগানিস্তানে উদ্ভুত পরিস্থিতি সম্পর্কে আলোচনা চলবে।
ইসলামাবাদের দেখানো রাস্তাতেই হাঁটল বেজিং। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা স্তরের বৈঠক বাতিল করল এই দুই দেশই।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বুলেটিন অব দ্যা অ্যাটমিক সায়েন্টিস্টের সাম্প্রতিক বিশ্লেষণ অনুযায়ী পাকিস্তান ওয়ারহেড, ডেলিভারি সিস্টেমসহ বিস্ফোরক উৎপাদন ব্যবসার পাশাপাশি পারমাণবিক অস্ত্রাগার বিকাশ অব্যাহত রেখেছে।
গত ২০ বছর ধরে আমেরিকা (USA) আফগানিস্তানের (Afghanistan)মাটিতে সেনা মোতায়েন করে রেখেছি। কুড়ি বছর তালিবানদের সঙ্গে নিরন্তন যুদ্ধ চালিয়ে গেছে আমেরিকা ও আফগানিস্তান সরকার। তারপর তালিবানরা জয় পেয়েছে। যা তাদের রীতিমত উৎসাহিত করেছে।
শত্রুদের ঘরে ঢুকে মেরে আসার ক্ষমতা রয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনার। তাই যদি দুদিক থেকে আক্রমণ আসে, ভারতীয় সেনা সেই পরিস্থিতির জন্যও তৈরি।