বৃহস্পতিবার জানা গিয়েছে পঞ্চায়েত ভোটের জন্য ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছে নির্বাচন কমিশন । ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীতে ১০০-১০৫ জন সদস্য থাকে। তাদের মধ্যে থেকে কমপক্ষে ৮০ জনকে ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ একএকটি জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর মাত্র ৮০ জন সদস্যই নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে।
কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে তৎপর রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর এদিন দুপুরেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতরে শীর্ষ কর্তারা বৈঠকে বসেছিলেন।
কেন্দ্রীয় বাহিনী সম্পর্কে হাইকোর্টের রায়ই বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট। ‘৫ রাজ্য থেকে বাহিনী চেয়ে পাঠালে কেন কেন্দ্রীয় বাহিনী নিতে পারে না পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসন?’ সুপ্রিম কোর্টে চোখা প্রশ্নের মুখোমুখি নির্বাচন কমিশন।
শনিবার ই-ফাইলিং করে রাজ্য ও নির্বাচন কমিশন। পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ রাজ্য।
রাজ্যে বিরোধীদের কোনও নিরাপত্তা নেই বলেও অভিযোগ করেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদার। কমিশনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিল বিজেপি।
শাসকদল মনোনয়নপত্র জমা দিতে দিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন শুভেন্দু অধিকারী এবং সুকান্ত মজুমদার। মঙ্গলবার যাবতীয় নথিপত্র-সহ ৫ জন প্রার্থীকে নিয়ে কমিশনে অভিযোগ জানাতে যান সুকান্ত মজুমদার।
কোনও রকমের ধোঁয়াশা যাতে না থাকে তাঁর জন্য মনোনয়ন চলাকালীনই এই নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
মনোনয়ন জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে একগুচ্ছ বিধিনিষেধ প্রয়োগ করল কমিশন। ১৪৪ ধারা জারির পাশাপাশি থাকছে একাধিক নিয়ম।
৮ জুলাই পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার প্রথম দিন থেকে হিংসার ঘটনা ঘটে আসছে। মুর্শিদাবাদে তৃণমূল, সিপিএম এবং কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ দ্বিতীয় দিনেও অব্যাহত