নির্বাচন কমিশনের কাজ ব্যবস্থাপনা দেখা। সেই মত অভিযোগ পেয়েই জানানো হয়েছে এসপি এবং জেলাশাসককে। নিজের তাগিদে পুলিশ তদন্ত করবে।'
রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসে ঢুকে বিজেপির বেশ কয়েকজন সদস্য সমর্থক বিক্ষোভ শুরু করেন। আচমকা নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ এড়িয়ে ভিতরে ঢুকে পড়েন কয়েকজন বিজেপি কর্মী। নির্বাচন কমিশনের ঘরের দরজাতেও পৌঁছে যান একজন বিজেপি কর্মী।
পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে মুখ খুলবেন রাজীব সিনহা। বলেন ভোট শান্তিপুর্ণ তা এখন বলা সম্ভব নয়। ৬০০ র বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
সিভি আনন্দ বোস মন্তব্য করেন, “মানুষের রক্ত নিয়ে রাজনৈতিক হোলি বন্ধ হওয়া উচিত।” এরপরেই শাসকদল তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে, “রাজ্যপাল একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের হয়ে কাজ করছেন।”
অনেকের অনুমান, বাকি ৪৮৫ কোম্পানি বাহিনী কেন্দ্র হয়তো আর দিতে পারবে না। ৩৩৭ কোম্পানি দিয়েই পঞ্চায়েত ভোট করাতে হবে। কমিশনও সেই আন্দাজ করে ফেলেছে।
স্বচ্ছ নির্বাচনের দাবিতে এবার নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হল বঙ্গ বিজেপি।
শুভেন্দু অধিকারী, নওশাদ সিদ্দিকির পর এবার বাংলার পঞ্চায়েত ভোটে দফা বাড়ানো নিয়ে জোরালো দাবি তুললেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
কেন অতিরিক্ত ৪৮০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী লাগবে? কোথায় মোতায়েন করা হবে? জানতে চেয়ে কমিশনকে চিঠি অমিত শাহের দফতরের।
পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চ। সেই রায় ডিভিশন বেঞ্চ খারিজ করে দিল। এক সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশ।
রবিবার বিকেলেই রাজভবনে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে ডেকে পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল। উল্লেখ্য এর আগেও দু'বার রাজীব সিনহাকে ডেকে পাছিয়েছিলেন রাজ্যপাল বোস।