ভূ-চৌম্বকীয় ঝড় বেশি শক্তিশালী হলে তা স্যাটেলাইট লিঙ্ককে ব্যাহত করে। পৃথিবীর কক্ষপথে চলমান যন্ত্রপাতি এবং ইলেকট্রনিক্সের ক্ষতি করার সম্পূর্ণ ক্ষমতা রাখে। এই ঝড় সৌর বায়ুর তারতম্যের ফলে সৃষ্টি হয় যা পৃথিবীর চুম্বকমণ্ডলের স্রোত, প্লাজমা এবং ক্ষেত্রগুলিতে বড় পরিবর্তন ঘটায়।
এআই রোবট মানবজাতির দখল নেওয়া এবং বিশ্বকে ধ্বংস করার কথা বলার পরে এলন মাস্কের এই দাবির কথা আসে। তদুপরি, তিনি উল্লেখ করেছেন, ধ্বংসের দৃশ্যটি অনেকটা হলিউডের ‘দ্য টার্মিনেটর’ সিনেমার দৃশ্যের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হবে।
পৃথিবীর চারপাশে গ্রহাণুদের কার্যকলার ইদানিংকালে অনেকটাই বেড়ে গেছে। যা নিয়ে আগেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাশা। এখন ন্যাশানাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা নাসা একটি সতর্কতা জারি করেছে।
গত তিরিশ বছর ধরে অবিরাম কাজ করে চলেছে নাসার হাবল স্পেশ টেলিস্কোপ। একাধিক আকর্ষণীয় ছবি তুলেছে এটি। মহাবিশ্বের একাধিক আশ্চার্যজনক ঘটনার সাক্ষী রয়েছে এই টেলিস্কোপ।
এখনও বহু মানুষ এই নীতি কথা মেনে চলেন। চাণক্য নীতিতে, আচার্য চাণক্য স্বর্গের কল্পনাকারীদের জন্য কিছু কথা বলেছেন। প্রত্যেকেরই উচিত এই বিষয়গুলো জানা এবং সেগুলো অর্জনের চেষ্টা করা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালে তাপপ্রবাহের পরিমাণও অনেকটা বেড়ে যাবে। ২০০১ সালের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেড়ে যাবে তাপপ্রবাহ।
পরিবেশের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে যানবাহন। দিনে দিনে যার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। পরিবেশের উপর একটি অত্যন্ত ক্ষতিকারক প্রভাব রয়েছে যানবাহনের।
পৃথিবীতে এই সৌর ঝড়ের প্রভাবে শুরু হতে পারে ছোট থেকে মাঝারি আকারের ভূচৌম্বকীয় ঝড়। যা প্রভাব ফেলবে অরোরায়।
ব্রিটিশ সমুদ্রবিজ্ঞানী রব লার্টার বলেছেন: "আমরা স্যাটেলাইট ডেটা পরীক্ষা করার পর থেকে পূর্ব অ্যান্টার্কটিকা থেকে এত বড় বরফ ভেঙে গেছে বলে আমার মনে হয় না। পৃথিবী ধ্বংসের দিকে ক্রমাগত এগিয়ে চলেছে এই মুহূর্তে এই বিষয়ে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।" এন্টার্কটিকা থেকে এই বিশাল বরফের টুকরোটি আলাদা হয়েছে। সে সময় সেখানকার তাপমাত্রা মাইনাস ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠেছিল, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।
২০৩০ সালেই মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠাতে চায় নাসা (NASA)। আর এই মঙ্গল অভিযানে (Mars Mission) ভ্রমণের সময় অনেকটাই কমিয়ে দিতে পারে কানাডার (Canada) বিজ্ঞানীদের সাম্প্রতিক আবিষ্কার।