স্থূলতা এমন একটি রোগ যা হালকাভাবে নেওয়া হলেও এটি আমাদের শরীরকে রোগের আবাসস্থল করে তোলে। আমাদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের ফলে আমাদের স্বাস্থ্য অনেকাংশে উন্নত হতে শুরু করে।
আমেরিকান জার্নাল অব নিউট্রিশন বলছে, রক্তচাপ ও খারাপ কোলেস্টরল-র পরিমাণ কমে মাত্র ৩০ গ্রাম চিনা বাদাম খেলেই। এর কারণে হার্টের রোগের ঝুঁকি কমে।
এই সুন্দর উদ্ভিদ, যা আপনার মন এবং চোখকে শান্তি দেয়, এটি সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতেও খুব উপকারী। এর বাকল এবং ফুল অনেক রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
পেটের চর্বি কমানোর সহজ উপায় হল সময় মত একটি নির্দিষ্ট ডায়েটপ্ল্যান ফলো করলে সহজেই পেটের মেদ গলে যায়।
পেকান বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া হয়। বিস্কুট, কফি কেক এবং চকলেটের মতো সব ধরনের কুকিতে পেকান ব্যবহার করা হয়। আসুন জেনে নেই পেকান খাওয়ার উপকারিতা।
ফাস্ট ফুড আধুনিককালের সবথেকে পছন্দের খাবার। কিন্তু ফাস্টফুড অত্যন্ত সুস্বাদু হলেও এই খাবারগুলি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অত্যাধিক পিৎজা বার্গার , রোল, চাউমিন খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খাবার।
বাড়তি মেদ নিয়ে সকলেই থাকেন চিন্তিত। কীভাবে মেদ কমাবেন তা অধিকাংশই ঠিক করে উঠতে পারেন না। এবার বাড়তি মেদ কমাতে ভরসা রাখতে পারেন এই ১০ পানীয়ের ওপর, জেনে নিন কী কী।
নিম গাছ যেখানেই থাকুক না কেন, চারপাশের পরিবেশকে বিশুদ্ধ রাখে। এরপর পাতা, ডাল ও বাকল বহু রোগ নিরাময়ে ওষুধ হিসেবে কাজ করে। আসুন জেনে নেই নিমের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে যা অ্যান্টিবায়োটিক উপাদানে ভরপুর।
করোনার পর তরুণদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। হার্ট সুস্থ আছে কি না তা নিয়ে সবাই চিন্তিত। তবে, স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করে এবং সময় মতো চেকআপ করালে হৃদরোগের ঝুঁকি এড়ানো যায়।
ডায়াবেটিসের কোনও নিরাময় নেই। এটি শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। রক্তে শর্করার বৃদ্ধি ডায়াবেটিসের সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং সাধারণ লক্ষণ।