মানুষের মধ্যে এমন একটি ধারণা রয়েছে যে বেশিরভাগ ভারতীয় হৃদরোগে আক্রান্ত হন কারণ তাদের হৃদপিণ্ডের ধমনী ছোট। এই গবেষণার মাধ্যমে আমরা বলতে চাই যে এরকম কিছু নেই। ভুল জীবনযাপন, ব্যায়াম না করার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি।
ওজন কমানোর কথা মাথায় আসলে সকলেরই সর্ব প্রথম খাদ্যতালিকায় বদলে ফেলেন। তেমনই কেউ কেউ প্রচুর এক্সারসাইজ করেন। এবার মেদ কমাতে এই সবের সঙ্গে ভরসা রাখুন কয়টি পানীয়ের ওপর। আজ রইল তিনটি বিশেষ পানীয়ের হদিশ। দিনে এক বা দু বার পান করলে মিলবে উপকার।
পেটে ব্যথা, বমি ভাব থেকে শুরু করে কোষ্ঠাকাঠিন্যের মতো সমস্যা দেখা দেয় এই পিরিয়ডসের সময়। পিরিয়ডস সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা দূর করতে মেনে চলুন ঘরোয়া টোটকা। জেনে নিন কোন সমস্যার কী সমাধানের রাস্তা।
রোগে একবার আক্রান্ত হলে তা অন্ধত্ব, কিনডির সমস্যা, হার্টের রোগ সহ একাধিক জটিল রোগের কারণ হতে পারে। তাই সময় থাকতে সতর্ক হন। যুক্তরাজ্যের মতো সারা বিশ্ব জুড়ে বেড়ে চলেছে এই রোগ। এই রোগ নিয়ন্ত্রণে আনতে মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।
বাড়তি ওজন কমিয়ে ফেলতে চান সকলে। বাড়তি মেদ কমাতে বিশেষজ্ঞরা সব সময় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সেই অনুসারে, ওজন কমাতে নিয়ম করে কর্ন ফ্লেক্স তো খাচ্ছেন অনেকে। জানেন কি আদৌ তা আপনার শরীরের জন্য উপকারী কি না।
প্রতিদিন নারকেল তেল খাওয়ার উপকারিতা ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি বলছেন প্রতিদিনের রান্নায় মেশান মাত্র এক চামচ নারকেল তেল। এতেই ম্যাজিক হবে।
আপনি যদি খেজুর খেয়ে সেগুলি থেকে পুষ্টিও শোষণ করতে চান তবে সেগুলি খাওয়ার আগে সারারাত ৮-১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন
এই ডায়েটে একজন ব্যক্তি শুধু নিরামিষ নয়, দুধ থেকে তৈরি কোনও পণ্যও খান না। এছাড়াও, প্রাণী বা প্রাণী যে পণ্যগুলি এক সঙ্গে তৈরি করে তারা সেগুলি খায় না। এই খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজি, ফলমূল ও শুধু বাদাম খাওয়া হয়।
পিরিয়ডস নিয়ে প্রতি মাসেই লেগে থাকে কোনও না কোনও সমস্যা। কিশোরী বয়সে এই সমস্যা যেন বেশি মাত্রায় দেখা দেয়। দেখে নিন এমনই গুরুত্বপূর্ণ চারটি সমস্যা ও রইল তার সমাধান।
ঋতু পরিবর্তনের সময় এই সকল খাবার যতটা পারবেন কম খান। বিশেষ করে সর্দি, কাশি, পেটের সমস্যা কিংবা জ্বরের মতো সমস্যা দেখা দিলে ভুলেও খাবেন না এগুলো। দেখে নিন তালিকাতে কী কী আছে।