Health

স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে ভিটামিন সি-এর ভূমিকা বিস্তর। সুস্থ থাকতে চিকিৎসকরা সব সময় ভিটামিন সি পূর্ণ ডিটক্স ওয়াটার পান করতে পারেন। মিলবে উপকার। জেনে নিন কীভাবে বানাবেন এই সকল পানীয়।

এই জিনিসগুলো কখনোই অ্যালুমিনিয়ামের পাত্রে রান্না করা উচিত নয়। এই কারণে শরীর নানা রোগের শিকার হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক পাত্রে অ্যালুমিনিয়াম রান্না করার কী কী অসুবিধা এবং তাতে ভুল করে কী রান্না করা উচিত নয়।

অনেক বলিউড তারকারাও নিজেদের ফিট এবং উদ্যমী করতে এটি ব্যবহার করেন। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক কম্বুচা পানীয় কি এবং এর উপকারিতা কি।
 

ঠিকমতো ডায়েট মেনে খাওয়াদাওয়া ও শরীরচর্চাই এর একমাত্র ওষুধ। সারাদিন এদিক-ওদিক করে সময় নষ্ট না করে নির্দিষ্ট সময় মেনে শরীরচর্চা করুন। তবে শরীরচর্চা করলেই হল না। জিম গিয়ে শরীরচর্চা করার আগে মেন চলতে হবে বেশ কিছু নিয়মও। গরম পড়তে না পড়তেই জল খাওয়ার প্রবণতাটা  বেড়ে যায়। জিমে ঢুকে কিংবা যাওয়ার আগে ঢগঢগ করে জল খেয়ে নিচ্ছেন। আদৌ তা শরীরের জন্য কতটা ভাল, তা জানুন সবার আগে।

বয়স ৩০-এর কোটায় পা দিল কি না, শরীরে বাসা বাঁধছে একের পর এক রোগ। ডায়াবেটিস, প্রেসার, হাইপার টেনশন থেকে হার্টের সমস্যা। তার ওপর সারাদিন কর্মব্যস্ত জীবনের জন্য অনেকের সময় নেই শরীরচর্চার। এর ফলে বাড়ছে ওজন। আর এই বাড়তি মেদ থেকে দেখা দিচ্ছে নানান রোগ। এই সময় শরীর সুস্থ রাখতে মেনে চলুন আয়ুর্বেদিক ডায়েট টিপস।

অনেকেই খুব ভোরে রুটি, বিস্কুট, রাস্ক বা সিরিয়াল জাতীয় জিনিস খান। তারা মনে করেন এটি স্বাস্থ্যের জন্য স্বাস্থ্যকর। কিন্তু সব জিনিসেই প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। এগুলি খাওয়ার পরে অলস হয়ে আসে শরীর।
 

খেজুর খাওয়ার পর শরীর ইন্সট্যান্ট এনার্জী পাওয়া যায় এবং ক্লান্তির সঙ্গে সঙ্গে ক্ষুধাও দূর হয়। কিন্তু খেজুর নিয়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বেশিরভাগ মানুষ এটি খেতে গিয়ে একটি সাধারণ ভুল করে থাকেন। যার কারণে অনেক সময় পেটে ইনফেকশন ও অন্যান্য সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
 

ওজন কমাতে প্রত্যেকেই মরিয়া ।  ডায়েট থেকে শুরু করে শরীরচর্চা সব কিছুই করেও নাজেহাল। মেদ ঝরানোর জন্য একের পর এক সব করেও কোনও ফল পাচ্ছেন না। কিন্তু মেদ কমাতেই হবে। তার জন্য যে কোনও উপায়েই হোক তা রপ্ত করতেই হবে।  কিন্তু হাজারো চেষ্টা করেও সব কৌশলই ব্যর্থ হচ্ছে।  প্রতিদিন ৮ গ্লাস করে নিয়মিত জল খান। এতে শরীর ভাল থাকবে ও ওজনও  নিয়ন্ত্রনে থাকবে। 

গর্ভাবস্থায় বিশেষ নজর দিতে হয় খাদ্যগ্রহণে। এই সময় এমন খাবার খাওয়া প্রয়োজন যা শরীরে পুষ্টি জোগাবে। তেমনই সব খাবার এই সময় নিরাপদ নয়। গর্ভাবস্থায় এড়িয়ে চলুন এই কয়টি বিশেষ পানীয়। এই পানীয় থেকে বাড়ত পারে শারীরিক জটিলতা।

হিসেব করে খাবার খেয়েও যদি ওজন না কমে তাহলে সতর্ক হন। আজই খাদ্যতালিকায় থেকে একেবারে বাদ দিন এই কয়টি খাবার। রইল কয়টি খাবারের হদিশ, যার কারণে বিপাকীয় ক্রিয়া হয় ধীরে, বাড়তে ওজন।