সঙ্গীত শিল্পী কেকে-র প্রয়াণে শোকাহত সকলেই তাঁকে সম্মান জানাচ্ছেন। এর জন্য অনেকেই বেছে নিয়েছেন সামাজিক মাধ্যমে। তবে এর মধ্যে এটা জেনে রাখা সবচেয়ে জরুরী কেন হার্ট অ্যাটাক আসে! এবং তার থেকে বাঁচার উপায় কী! আসুন জেনে নেই এই রোগ সম্পর্কে।
ভীরে ঠাসা কলকাতার নজরুল মঞ্চ ছিল। মিলনায়তনের সর্বত্রই ছিল বিভিন্ন ধরনের আলো। মঞ্চে গান গাইছিলেন বলিউড গায়ক কে.কে. গানের মাঝখানে তাকে রুমাল দিয়ে বারবার মুখ ও কপালের ঘাম মুছতে দেখা গেছে। তিনিও মাথায় রুমাল পরেছিলেন। ছোট বোতল থেকে বারবার জল পান করছিলেন। মঙ্গলবার নজরুল মঞ্চের কেকে লাইভ অনুষ্ঠানের বেশ কয়েকটি ভিডিওতে এই দৃশ্য স্পষ্ট দেখা যায়।
দুধের মতো গুঁড়ো দুধও পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি প্রয়োজনীয় খনিজ এবং ভিটামিন যেমন ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, পটাসিয়ামের পাশাপাশি ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে এর একটি ভাল উৎস।
বিয়ের কয়েকদিন আগে, মেয়েটি নিজেকে সুন্দর দেখানোর জন্য দামী ক্রিম এবং কসমেটিক পণ্য ব্যবহার শুরু করে, কারণ হল প্রতিটি মেয়ে তার বিয়েতে আলাদা এবং সবচেয়ে সুন্দর দেখতে হওয়ার স্বপ্ন দেখে
কোন সময়ে ব্যায়াম করলে তাড়াতাড়ি ঝরবে মেদ? এ নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। পরীক্ষা-নিরীক্ষাও কম হয়নি। এক এক জন ফিটনেস বিশেষজ্ঞ এক এক ভাবে পরীক্ষা করে দেখেন। সেই মতো পরামর্শও দেন।
অতিমারির কারণে সব কিছুই এখন ডিজিটাল মাধ্যমের উপর নির্ভরশীল। পড়াশোনা থেকে বাজার দোকান সব কিছুই সামলানো যাচ্ছে ফোন কিংবা কম্পিউটারের পর্দায়। ফলে কায়িক শ্রম খানিক কম হচ্ছে। অনেকেই আবার সময়ের অভাবে বাড়িতেও শরীরচর্চা করে উঠতে পারেন না। সব কিছুর ফলে পিঠে ব্যথার সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে। সমস্ত বয়সের মানুষের মধ্যেই এই সমস্যার পরিমাণ বাড়ছে। ৯০ শতাংশ মানুষের পিঠে ব্যথার প্রধান কারণ এক জায়গায় অনেক ক্ষণ বসে থাকা। তবে এই সমস্যার তাৎক্ষণিক উপশমও হতে পারে, এমন কিছু উপায় আছে।
একটি বিরল রোগ বিলাটিরাল ম্যাকক্রোস্টোমিয়া। এই রোগে আক্রান্তদের মুখের হাসি কখনই মিলিয়ে যায় না। মূলত মুখের বিকৃতি থেকেই এই রোগের সৃষ্টি। এমনই এক বিরল রোগে আক্রান্ত এক অস্ট্রেলিয়ান দম্পতির কন্যা সন্তান।
ওজন কমাতে প্রত্যেকেই মরিয়া হয়ে ওঠে। ডায়েট থেকে শুরু করে শরীরচর্চা সব কিছুই করেও নাজেহাল। মেদ ঝরানোর জন্য একের পর এক সব করেও কোনও ফল পাচ্ছেন না। কিন্তু মেদ কমাতেই হবে। তার জন্য যে কোনও উপায়েই হোক তা রপ্ত করতেই হবে। কিন্তু হাজারো চেষ্টা করেও সব কৌশলই ব্যর্থ হচ্ছে। শেষমেষ ভরসা রেখেছেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের উপর। তবে খেলেই হল না এটি খাওয়ার বিশেষ সময়ও রয়েছে। বেলি ফ্যাট, মেদ ঝরাতে অনেকেই নিয়মিত ভাবে এই অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেয়েও থাকেন। অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের যেমন অনেক উপকারিতা রয়েছে তেমনই আবার সঠিক ভাবে নিয়ম মেনে না খেলে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার থেকে যে কোনও বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে গেলে এবং মেদ ঝরিয়ে স্লিম অ্যান্ড ট্রিম হতে গেলে মেনে চলতে হবে বেশ কিছু নিয়ম।
ওটস্ খাওয়ার জন্য কোনও শ্রেষ্ঠ সময় হয় না। প্রাতরাশ, মধ্যাহ্নভোজ কিংবা নৈশভোজ— যে কোনও সময়ে ওটমিল খাওয়া যায়। তাতে শরীর পায় নানা ধরনের ভিটামিন। প্রাতরাশে ওটস্। তার গুণ অঢেল। এ কথা অজানা নয়। কিন্তু সেই ওটস্ যদি রাতে খান তা হলে কী হতে পারে?
ওজন ঝরাতে রোজকার ডায়েটে ইদানীং অনেকেই গ্রিন টি-র উপর ভরসা রাখেন। এই চা বিপাক হার বাড়িয়ে দ্রুত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। এটি পলিফেনল ও ফ্লাভেনয়েডের মতো অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে পরিপূর্ণ যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী।