ভাত খাওয়া নিয়ে নানা মুনির নানা মত রয়েছে। এখনও অনেকেই মোটা হওয়ার ভয়ে ভাত খান না। কারণ ভাত খেলেই মেদ জমে শরীরে। এই ধারণা সকলেরই মনে গেঁথে গেছে। মেদ না কমলেই ক্রাশ ডায়েটে ভরসা রাখেন বেশিরভাগই। মেদ বাড়লেই সবার আগে খাদ্যতালিকা থেকে বাদ যায় ভাত। ভাত খেলেই যে মোটা হবেন এটা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা। ভাত যদি নিয়ম মেনে খাওয়া যায় তাহলে শরীরে মেদও জমে না। প্যাকেটজাত খাবারের থেকে ভাত খাওয়া শরীরের পক্ষে ভাল। ভাত খেলে ফাইবারের উপস্থিতি শরীরে যেমন ঠিক থাকে। তেমনই ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তবে গরম ভাত নয়, পান্তা ভাত খেলেই নাকি বাড়বে শরীরের ইমিউনিটি, পাশাপাশি রোগও কাবু করতে পারবে না আপনাকে। এখানেই শেষ নয়, ওজন কমানোর জন্য শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি পান্তা ভাত।
বাড়তি ওজন নিয়ে সকলেই চিন্তিত। ওজন বৃদ্ধি হলে শুধু যে তা দেখতে খারাপ লাগে এমন নয়, সঙ্গে একাধিক শারীরিক জটিলতার কারণ হয় এটি। তাই ওজন বাড়লেই শুরু হয় ডায়েটিং। আর সময় পেলে চলে এক্সারসাইজ। কিন্তু, এই টোটকা যে সব সময় কাজ করে এমন নয়। ডায়েট আর এক্সারসাইজ করেও প্রায় ২ থেকে ৩ মাস লেগে যায় ওজন কমাতে। তারপর এক্সারসাইজ ছেড়ে দিলে আবার যেই কে সেই। এবার ওজন কমাতে চাইলে মেনে চলুন বিশেষ টোটকা। রইল কয়টি এক্সারসাইজের হদিশ। যা করলে এদিনে ৫০০ ক্যালোরি ওজন কমবে। জেনে নিন কী করবেন।
মেয়েদের চুলে পুরুষের হাতের ছোঁয়া লাগলেই বিপদ| চুলে থাকে সেক্স গ্রন্থি| তাই চুলে হাত দিলে শরীরে জাগতে পারে কামনার নেশা|
সহজ কয়েকটি নিয়ম মানলে অন্যান্য মাসের চেয়ে বেশি দিন চলবে একটা সিলিন্ডার। খুব ধীরে ফুরাবে গ্যাস যদি কয়েকটা সহজ নিয়ম মেনে চলা যায়।
গ্রীষ্ণকালে রোদে ত্বকের সমস্যা দেখা যায়। জলের অভাব থেকেই এই সমস্যা তৈরি হয়। সমস্যা সমাধানে জরুরি ফল খাওয়া।
মৃত্যু নিয়ে প্রায়শই নানা প্রশ্ন। এমন সব প্রশ্নের উৎপত্তি যে বর্তমান সময়ে তা নয়। শতকের পর শতক এই নিয়ে উত্তর খুঁজছে মানব সভ্যতা। কিন্তু, মৃত্যুর চরম সত্যটা আজও কেউ উদঘাটন করতে পারেনি। তবে, মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসা মানুষদের অভিজ্ঞতা বর্ণন সকলের যে কৌতুহলকে বাড়ায় তাতে সন্দেহ নেই।
শরীরের নানা ধরনের অস্বস্তি, অসুস্থতা সরিয়ে তোলার শক্তি রয়েছে সূর্যের তাপে। আর সুস্থ থাকার জন্য রোদের তাপ কাজে লাগানোর নানা উপায় রয়েছে। এবার জেনে নিন সূর্য শক্তির মাধ্যমে জল বানানোর মোক্ষম উপায়।
ফোলা গাল, ডবল চিন সব সময় ব্যাঘাত দেয় সৌন্দর্যে। কিন্তু, মেদ কমাবো বললেই হল না। মেদ কমানো এত সহজ নয়। কঠিন নিয়ম মেনে চলা, ডায়েট, এক্সারসাইজ সবই করতে হয় এর জন্য। কিন্তু, এতে যে চলজলদি মেদ কমে এমনও নয়। এবার কৌশল করে ঢেকে ফেলুন ডবল চিন।
ঘুমের কারণেই শরীরে দানা বাঁধছে বিভিন্ন রোগ। একটানা বাড়িতে থেতে অনেকেরই ঘুমের সময় বেড়েছে আবার কারোর হয়তো কাজের চাপে ঘুমের সময়ের কোনও খেয়াল নেই। ক্লাস থেকে শুরু করে অফিস সবটাই অনলাইনে চলছে বর্তমানে। বলতে গেলে দিনের অর্ধেকটা সময়ই কেটে যাচ্ছে ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারে। যত দিন যাচ্ছে, তত মানুষ যেন মেশিনে পরিণত হয়ে যাচ্ছে। সারাদিনের ২৪ ঘন্টা যেন কম হয়ে যাচ্ছে প্রতিটা মানুষের জন্য। সারাদিনতো আছেই, এর পাশাপাশি রাতের ঘুমোনোর সময়েও বাড়েছে মোবাইল ঘাটার প্রবণতা। যতক্ষণ ঘুম আসছে না ততক্ষণই চলতে থাকে ফেসবুক,হোয়াটসঅ্যাপও এছাড়া আরও নানা সাইটে চোখ বোলানো। যা চরম ক্ষতি করছে শরীরের পাশাপাশি মস্তিষ্ক ও চোখের। আর দেরি করে ঘুমোতে গেলেই শরীরের নানা ক্ষতি।
জেনে নিন কীভাবে ব্যবহার করবেন বেকিং সোডা। রইল পাঁচটি প্যাকের হদিশ। বেকিং সোডার সঙ্গে পাতিলেবুর রস, মধু, অ্যাপেল সিডার ভিনিগার দিয়ে বানাতে পারেন প্যাক। জেনে নিন কীভাবে ত্বক উজ্জ্বল করবেন। এবার এই সকল প্যাকের গুণে ত্বকের সকল সমস্যা দূর হবে।