চুলের ধরন যাই হোক, সারা বছর চুল পড়ার সমস্যায় ভুক্তভোগী সকলেই। আজ রইল বিশেষ টিপস। চুল পড়া বন্ধ করতে এবার প্রোডাক্টের বদল নয়। বরং বদল করুন খাদ্যাভ্যাস। এই কয়টি খাবার খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিন। জেনে নিন কী কী।
ঘরে থাকা উপাদান দিয়ে যদি রূপচর্চা সঠিক ভাবে করা যায়, তবে তার ব্যাপারই আলাদা হয়। চালের জল দিয়ে তৈরি করা আইস কিউব এরকমই একটি উপাদান। চালের জল দিয়ে তৈরি বরফ মুখের ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
অ্যান্টি-এজিং হওয়ার পাশাপাশি, ভিটামিন সি ত্বকের অনেক সমস্যা নিরাময়েও সাহায্য করে। তাই পুরুষদের তাদের দৈনন্দিন রুটিনে এটি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
প্রতি বছর ১২ জুন দিনটি পালিত হল শিশুশ্রম বিরোধী দিবস হিসেবে। ১৪ বছরের কম বয়সীদের দিয়ে কাজ না করিয়ে তাদের শিক্ষার সুযোগ করে দেওয়ার লক্ষ্যেই পালিত হচ্ছে দিনটি। ২০০২ সাল থেকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে দিনটি। প্রতি বছর এই দিন পালিত হয় বিশ্ব শিশুশ্রম বিরোধী দিবস হিসেবে।
চুলের যত্নে চলে বাজার চলতি হেয়ার মাস্ক ও হেয়ার প্যাকের ব্যবহার। এছাড়া ঘরোয়া টোটকা তো আছেই। অনেকেই চুলের যত্ন নিতে দই, ডিম এমনকী পেঁয়াজ মেখে থাকেন। আজ চুলের যত্নের রইল এক বিশেষ টোটকা। চুলের যত্ন নিতে ব্যবহার করুন আয়ুর্বেদিক টোটকা। রইল আয়ুর্বেদিক হেয়ার মাস্কের হদিশ। জেনে নিন কীভাবে বানাবেন এগুলো।
নিজেকে আকর্ষণীয় বা সুন্দর করে তোলার জন্য কিন্তু সর্বদা মেক-আপের প্রয়োজন নেই। রয়েছে মেকওভারের প্রয়োজন। যা অপনি ঘরে বসেই করে নিতে পারেন। বিজ্ঞানসম্মত এই চারটি উপায় মেনে চললেই হাতেনাতে তার ফল পাবেন।
খুশকির জন্য এক রকম শ্যাম্পু। শুষ্ক চুলের শ্যাম্পু আলাদা। আবার ডগা ফাটার সমস্যা হলে, তার শ্যাম্পু আলাদা। এই সব কথা মাথায় রেখে সকলেই শ্যাম্পু- কনডিশনার কিনে নেন। তাতেও যে লাভ হয় এমন নয়। শ্যাম্পু করতে গেলেই অধিক চুল পড়ে প্রায় সকলেরই। জানেন কি, এমন হয় আপনারই ভুলে। এবার থেকে শ্যাম্পু করার সময় এই পাঁচটি জিনিস মেনে চলুন।
অতিরিক্ত সতর্কতা যে কোনও ট্রিপেই নেওয়া জরুরি। সঙ্গে রাখতে হবে এমন কিছু জিনিস, যা অসুস্থতার জন্য আপনার ভ্রমণের আনন্দ যাতে নষ্ট না হয়, তার খেয়াল রাখবে।
ত্বকের যত্ন নিতে দুধ, রসুন, বেসন, টমেটোর মতো নানান উপকরণ ব্যবহার করে থাকি। আবার আমরা অনেকেই পাতিলেবুর ওপর ভরসা করে থাকি। তবে জানেন কি পাতিলেবু সরাসরি ব্যবহার ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। এক নয় একাধিক ক্ষতি হয় ত্বকের।
আজ রইল আদা তেলের গুণের হদিশ। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি, অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান থাকে আদা তেলে। যা একাধিক শারীরিক জটিলতা থেকে মুক্তি দিতে পারে। আজ জেনে নিন ঠিক কেন এই তেল ব্যবহার করবেন।