রবিবার রাতে উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ শহরের রাস্তায় ফুল ভল্যুমে গান বাজিয়ে কালীপুজোর বিসর্জন চলল। সৌজন্যে তৃণমূল।
দূর থেকে দেখলে বোঝার উপায় নেই, যে আদতে মিশরের মাটি নয়, বাংলার মাটিতেই এমন পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব হয়েছে কালী পূজা উপলক্ষ্যে।
স্বপ্নাদেশে লালগোলার রাজা রাও রামশঙ্কর নির্দেশ পান, এই রাজ পরিবারের দ্বারা অধিষ্ঠিত হয়েই কালীমন্দির পূজিত হবেন দেবী। সেইমত মন্দিরের পিছন দিয়ে প্রবাহিত পদ্মার শাখা নদীতে হঠাৎই একটি দেবীর কাঠামো ভাসতে দেখা যায়।
সরকারি সব নিয়মবিধি মেনেই পুজো হচ্ছে মৌতড়ের মা বড় কালীর। মৌতড়ের মা বড় কালীর পুজোর দিকে নজর জেলার এমনকি পড়শী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের বহু ভক্তের।
বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা এবং বিচারপতি কেসাং ডোমা ভুটিয়ার বেঞ্চের নির্দেশ, সাধারণ মানুষেরও কিছু দায়িত্ব থাকা উচিত। সেই দায়িত্বের কথা মাথায় রেখে কালীপুজো, জগদ্ধাত্রী পুজোয় মণ্ডপে দর্শনার্থীরা অবাধে ঘুরে বেড়াতে পারবেন না।
দীপাবলির নিশি রাতে মায়ের কোন পুজো হয় না। কারণ কথিত রয়েছে আকালিপুরের গুহ্যকালী নিশি রাতে সামনের শ্মশানে লীলা করেন।
রাজরাপ্পা যেন ঈশ্বরের সৃষ্টি করা পৃথিবীর স্বর্গ। জানা যায় আজ থেকে প্রায় সাড়ে চার হাজার বছর আগে তৈরি হওয়া প্রাচীন দেবী ছিন্নমস্তার মূর্তি ও মন্দির রয়েছে এখানে।
মৌলি অর্থাৎ শিরোভাগ দর্শন পাওয়া যায়, তাই তিনি মা মৌলিক্ষা। জঙ্গলের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে হাঁসুলি বাঁকের মত ছোট্ট পাহাড়ি ঝরণা। তার পশ্চিমে উচ্চ ভূমিতে মায়ের মন্দির।
উৎসাহী যাত্রীদের কথা ভেবে ট্রেনের সংখ্যা বাড়াচ্ছে মেট্রো রেল। বিশেষ সূত্রে খবর কালীপুজোর রাতে অর্থাৎ চৌঠা নভেম্বর বেশি সংখ্যায় মেট্রো চলবে।
দীপাবলির অমাবস্যায় বয়রা কালীমাতার পুজোকে ঘিরে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে কালিয়াগঞ্জ শহরে। টিনের চালার আর বাঁশের বেড়ার মন্দির থেকে আজ বিশালাকার মন্দির তৈরি হয়েছে।