নবান্নের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছিল নির্দিষ্ট কারণ না দেখিয়ে ওই দিন ছুটি পাবেন না কোনও কর্মী।
বকেয়া ডিএ এবং ডিএ-এর দাবিতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আন্দোলন একই রকমভাবে চলবে বলে জানানো হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গে ডিএ নিয়ে যখন সরকারি কর্মচারীদের ক্ষোভ-বিক্ষোভ ক্রমবর্ধমান, সেই সময়েই কেন্দ্র সরকারি কর্মচারীদের জন্য সুখবর ঘোষণা করল দেশের সরকার।
শুক্রবার মন্ত্রিসভা কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতার অতিরিক্ত কিস্তি এবং পেনশনভোগীদের জন্য পয়লা জানুয়ারী, ২০২৩ থেকে মহার্ঘভাতার মুক্তির অনুমোদন দিয়েছে।
সরকারি কর্মচারীদের ন্যূনতম বেতন ১৮ হাজার টাকা থেকে ২৬ হাজার টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। ডিএ-ও চার শতাংশ পয়েন্ট বাড়িয়ে ৪২ শতাংশে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এবার আবার কয়েকদিনের মধ্যেই ফের একবার গণছুটির ডাক দিল আন্দোলনকারীরা। মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠানো হবে গণ ই-মেইলও।
গত বছরের ৫ ডিসেম্বর ডিএ মামলার প্রথম শুনানির দিন ছিল। কিন্তু শুনাই হয়নি। পরপর চার বার শুনানি পিছিয়ে অবশেষে ২১ মার্চ মামলাটির শুনানি হওয়ার কথা ছিল।
সপ্তম বেতন কমিশন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধির পরে, যদি কোনও কর্মচারীর বেতন তিরিশ হাজার টাকা হয়, তবে তার মোট বেতন প্রায় ১০,৮০০ টাকা বাড়তে পারে।
শনিবার ধর্নামঞ্চেই অসুস্থ হয় পড়লেন সমরেন্দ্রনাথ রায় নামের এক অনশনকারী। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় নিকটবর্তী হাসপাতালে।
নওশাদ সিদ্দিকর ওপর হামলা ডিএ ধর্নামঞ্চে। মঞ্চের ওপর উঠে ধাক্কা ভাঙড়ের বিধায়ককে। ক্ষুব্ধ আন্দোলনকারী সরকারি কর্মীরা।