মহার্ঘ ভাতার দাবিকে সমর্থন জানিয়ে তিনিও সরকারি কর্মীদের সাথে অনশন শুরু করলেন বলে জানিয়েছেন নওশাদ সিদ্দিকী।
সোমবার সাদা কাগজের উপর রং পেন্সিল দিয়ে হাতে লেখা এই চিঠি পান আন্দোলনকারীরা। ইতিমধ্যেই এই মর্মে ময়দান থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
রবিবার রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে বেলা ১১টা নাগাদ রাজভবনে পৌঁছয় আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধি দল। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা কথাও বলেন তাঁরা।
সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে জানানো হয়েছে আজ বেলা ১২টা নাগাদ রাজভবনে যাবেন তাঁরা। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান বলেও জানান আন্দোলনকারীরা।
কোচবিহারের পাশাপাশি সারা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে কোন কোন শিক্ষক শুক্রবার স্কুলে কাজে যোগ দিতে আসেননি, তার তালিকা প্রস্তুত করছে স্কুল শিক্ষা দফতর।
এবার সেই সব দাবি নিয়ে 'ডিজিটাল স্ট্রাইক'-এর পথে হাটতে চলেছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। কিন্তু কী এই 'ডিজিটাল স্ট্রাইক'?
মহাকরণের বাইরেও বকেয়া ডিএ-এর দাবিতে স্লোগান, ধরনা, অবস্থান করেন বিক্ষুব্ধ সরকারি কর্মী।
আন্দোলনকারীদের অনশন প্রত্যাহারের অনুরোধ জানালেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।
আন্দোলন উপেক্ষা করে কতজন হাজিরা দিল সে নথি শুক্রবার দেখবেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। কর্মীদের উপস্থিতির হার পাঠাতে হবে নির্দিষ্ট ফরম্যাটের মাধ্যমে।
এই বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে একমাত্র কোনও কর্মচারী যদি আগে থেকে ছুটি নিয়ে থাকেন অথবা হসপাতালে ভর্তি থাকেন একমাত্র সে ক্ষেত্রে ছুটি মঞ্জুর হতে পারে।