রাজ্যের সিদ্ধান্তকে ধিক্কার জানিয়েছে কর্মী সমাজ এই ডিএ 'ভিক্ষা দেওয়ার মতো' বলেও দাবি করেছেন তাঁরা। এমনকী এই ঘোষণাকে প্রত্যাখান করার কথাও বলেছেন তাঁরা।
কলকাতা হাই কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, পরের তিন মাসের মধ্যে সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ মেটাতে হবে রাজ্য সরকারকে। যার জেরে রাজ্যের সরকারি কর্মীদের ৩১ শতাংশ হারে ডিএ দিতে হবে।
মহার্ঘ্য ভাতা বা ডিএ না পেলে তারা নির্বাচনের কাজে যাবেন না। পঞ্চায়েত ভোটের আগে এমন জানালেন তারা। নবান্ন ও নির্বাচন কমিশনকের উদ্দেশ্য এমন বার্তা প্রেরণ করল সরকারী কর্মীদের সংগঠন যৌথ মঞ্চ।
বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেনের জমি চেয়ে নেওয়ার বিষয়টিকে স্পষ্টত ‘নোংরামি’ বলে সম্বোধন করেন অভিনেত্রী তথা পরিচালক।
ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনের জন্য ইস্তেহার প্রকাশ করল বামফ্রন্ট। কর্মসংস্থানের ঢালাও প্রতিশ্রুতির সঙ্গে বছরে ২ বার ডিএ-র ঘোষণা।
দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মচারী, শিক্ষক , ডাক্তার , নার্স সহ সমস্ত আধা সরকারি কর্মচারী সকলেই ভীষণভাবে বঞ্চিত। কেন্দ্র এবং অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় প্রায় ৩৮ শতাংশ ডিয়ারনেস অ্যালোয়েন্স বা মহার্ঘ্যভাতা কম পায় বলেও অভিযোগ সরকারী কর্মীদের।
আদালত জানিয়ে দিয়েছে, এই মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ সরকারি কর্মীদের আইনি অধিকার। ডিএ তাই দিতেই হবে। এরপর জল গড়িয়েছে বহু দূর। সরকারও জানিয়ে দিয়েছে রাজ্যের কর্মীরা কেন্দ্রের কর্মীদের হারে ডিএ চাইলে চলে না।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় তিন শতাংশ হারে ডিএ পান। অথচ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় ৩৮ শতাংশ ডিএ পেয়ে থাকেন।
সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে। ১৪ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, নয়া বছরের জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে শীর্ষ আদালতে নয়া বেঞ্চ গঠন করে ডিএ মামলার শুনানি হবে।
ডিএ মামলা ঘিরে সুপ্রিম কোর্টের দিকে তাকিয়ে রাজ্যের লক্ষ লক্ষ সরকারি কর্মচারী।সুপ্রিম কোর্টের নয়া ডিভিশন বেঞ্চ এবার শুনবে মামলাটি।