সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের পক্ষ থেকে দেওয়া চিঠিতে নতুন বছরে মুখ্যমন্ত্রীকে শহীদ মিনারে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী এসে যেন তাঁদের দাবি মিটিয়ে দেন সেকথাও উল্লেখ করেছেন তাঁরা।
পূর্ণাঙ্গ শুনানির জন্য যে সময়ের দরকার, ততটা সময় আজ ছিল না। সেই কারণেই মামলার শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়।
রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য এই পদক্ষেপকে বিভ্রান্তকর বলেও দাবি করেছে। পাশাপাশি ঘুরিয়ে এই পদক্ষেপকে বিরোধীদের মদতপুষ্ট বলেও দাবি করেছেন তিনি।
বার বার কর্মবিরোতি ও ধর্নার জেরে পরিষেবায় বিঘ্ন ঘটছে বলে মনে করছে রাজ্য সরকার। ফলত আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষপাতি নবান্নের একাংশ। পাশাপাশি রাজধানীতে গিয়ে ধর্না দেওয়ার নেপথ্যে বিরোধীদের ইন্ধনের ইঙ্গিতও দিচ্ছে রাজ্য সরকার।
এই পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল থেকে জটিলতর হয়ে চলেছে। এমন অবস্থায় হাল ধরতে সরাসরি দুই পক্ষের মাঝে এসে দাঁড়িয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিবাদে আবার কর্মবিরতির পথে ডিএ আন্দোলনকারীরা। আগামী বৃহস্পতিবার কর্মবিরতির ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
খালি হাতে ডিএ -আন্দোলনকরীদের নিশানা করেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি শশী পাঁজাকে সিপিএম-র আমলে অনিয়মের তালিকা দেখাতে বলেন।
কেন্দ্র বিরোধী ধর্নামঞ্চ থেকেই মহার্ঘ্য ভাতার দাবিতে যারা আন্দোলন করছেন তাদের রীতিমত কটাক্ষ করেন। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'ডিএ ধর্নামঞ্চে যে চোর ডাকাতরা চিরকুটে চাকরি পেয়েছিল তারাই বসে রয়েছে। '
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রের বঞ্চনার অভিযোগ তুলে ডিএ থেকে সরকারি কর্মচারীদের বঞ্চিত করছেন বলে দাবি করেন, তার জবাব দেন আন্দোলনকারীরা। তাঁরা বলেন যদি কেন্দ্রের বঞ্চনাই থাকে, তাহলে সে বিষয় নিয়ে আলোচনায় বসতে পারে রাজ্য
অভিষেকের সভার সাথে ডিএ-র দাবিতে আন্দোলনকারীদের যাতে কোনও সংঘাত না বাঁধে, তার জন্য প্রস্তুত ৭ ফুট উঁচু প্রাচীর। কলকাতার পরেই দিল্লির কর্মসূচির জন্য প্রস্তুত ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ।