উপবাস রাখার সময় ফলের রস পান করা উচিত। ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী উপবাসে ফল খাওয়া উচিত। ফলের মধ্যে অক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, ফোলেট, বিটা ক্যারোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যা শরীরে শক্তি জোগায়।
রোগ নিয়ন্ত্রণে আনতে বা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সকলেই নানান পদ্ধতি মেনে চলেন। এবার মেনে চলুন এই সকল টোটকা। মিলবে উপকার।
ডাবের জল যদি খালি পেটে খান তাহলে সবথেকে বেশি উপকার পাবেন। শরীর ডিটক্সিফাই করতে দুর্দান্ত।
৭টি কার্যকর উপায় রয়েছে যা আপনাকে অতিরিক্ত চিন্তার হাত থেকে রক্ষা করতে পারে। দুশ্চিন্তা কমিয়ে দিতে পারে।
শীতের সময় শরীর গরম রাখতে উপকারী চা পান করুন। দুধ চা ত্যাগ করে ডায়েটে যোগ করুন এই কয়টি চায়ের মধ্যে একটি। মিলবে উপকার।
শরীর সুস্থ রাখতে মরসুমি সবজি দিয়ে তৈরি স্যুপ বানাতে পারেন আপনি। যা আপনাকে এই মরশুমে শরীর সুস্থ্য রাখতে সাহায্য করবে পাশাপাশি ডিহাইড্রেট হওয়া থেকে বাঁচবে।
প্রত্যেক দিনই যদি দিনের বেলায় বা জেগে থাকার সময়ে অতিরিক্ত ঘুম পায়, হাই ওঠে অথবা শরীর ম্যাজম্যাজ করে, তাহলে বুঝতে হবে যে, সেই ব্যক্তি হাইপারসোমনিয়ায় আক্রান্ত। অতিরিক্ত ঘুম পাওয়া থেকে মুক্তি পাওয়ার কতগুলি উপায় আছে।
এই সময় সর্দি, কাশি থেকে শুরু করে জ্বর কোনও সাধারণ কথা নয়। সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে খাদ্যতালিকায় যোগ করুন এই তিনটি খাবার, শরীর থাকবে সুস্থ সঙ্গে বাড়বে এনার্জি।
ডায়াবেটিস শরীরে বাসা বাঁধলে নানা কঠিন নিয়ম মেনে চলতে হয়। খাওয়া-দাওয়া থেকে শরীর চর্চা সব দিকে খেয়াল রাখতে হয়। এবার ডায়াবেটিসের রোগীরা বেছে নিন এই পাঁচটি পানীয়ের মধ্যে একটি, শরীর থাকবে সুস্থ। নিয়ন্ত্রণে থাকবে রোগ।
সাধারণত হিং সবজি, শাক বা ডালে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়ার অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এটি অনেক গুরুতর রোগ নিরাময় করে। আসুন জেনে নিই দুধে হিং মিশিয়ে পান করলে কী কী স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়