সবচেয়ে সাধারণ ধরনের গ্লুকোমা হল প্রাথমিক ওপেন-এঙ্গেল গ্লুকোমা। এতে চোখের জ্যোতি ধীরে ধীরে কমতে থাকে, এ ছাড়া গ্লুকোমার অন্য কোনো স্পষ্ট লক্ষণ থাকে না।

বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে অ্যাসিটিক অ্যাসিড এবং আপেল সিডার ভিনেগার চর্বি বার্ন এবং ওজন হ্রাস করতে পারে। রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা উন্নত করতে পারে।

ঋতু পরিবর্তনের এই সময়টা ঘরে ঘরেই লেগে রয়েছে জ্বর সর্দিকাশির সময় সমস্যা। এগুলি দূর করার সহজ প্রতিকার রইল।

জানেন কী গমের ঘাসের উপকারিতা অপরিসীম। যদি রোজ এক গ্লাস গমের ঘাসের সরবত খেতে পারেন তাহলে শরীর স্বাস্থ্য ভাল হবে। গ্রীষ্মের মৌসুমে গমের ঘাসের জুস পান করা খুবই উপকারী, কারণ হুইটগ্রাসের প্রভাব শীতল, যা অনেক সমস্যা দূর করে। গমের ঘাসের রসে ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম।
 

করোনার যুগে ঘরে বসে কাজ করার নতুন সংস্কৃতি এসেছে। এটি অবশ্যই আপনার জন্য বাড়ি এবং কর্মক্ষেত্রের মধ্যে পরিচালনা করা সহজ করেছে, তবে ল্যাপটপে ক্রমাগত কাজ করা এবং মোবাইল ফোনে কথা বলার কারণে শারীরিক ক্রিয়াকলাপ প্রায় শিথিল হয়ে আসেছ। 

হঠাৎ উঠে দাঁড়ালে মাথা ঘোরে? এর পিছনে লুকিয়ে থাকতে পারে বড় কোনও জটিল কারণ। 

মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেনের মধ্যে পার্থক্য জেনে নিন। মাথাব্যথা মানেই তা মাইগ্রেন নয়। মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেনের মধ্যে পার্থক্য কী, উপসর্গের ভিত্তিতে কীভাবে বুঝবেন এবং কেন শীতে মাথাব্যথার সমস্যা বাড়ে, জেনে নিন কারণ। 

যদি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কাজু খান তবে তা উপকারের পরিবর্তে ক্ষতিকারক প্রমাণিত হতে পারে। তবে অনেকেই এটা জানেন না বলে তাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়। এই অসুবিধাগুলি সম্পর্কে জেনে নিন।
 

অতিরিক্ত কাজের চাপের ফলে মস্তিষ্কে ক্রমশ চাপ বাড়ছে। অফিসের চাপ, বাড়ির কাজের চাপে  জীবনটা যেন মেশিনের মতোন হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু স্মৃতিশক্তিকে যেমন প্রখর রাখা দরকার তেমনই মস্তিষ্ককেও দরকার সচল রাখা। কারণ স্মৃতিশক্তি একবার কম গেলে সেখান থেকেই দেখা দেয় শরীরের নানান সমস্যা।  কিন্তু মস্তিষ্ক সতেজ ও সুস্থ রাখতে গেল আমাদের খাওয়া -দাওয়ার দিকে অনেক বেশি নজর দিতে হবে।

ভুট্টায় থাকা ফাইবার পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। বাড়ির শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক সবাই এই ভুট্টা বা কর্ন-কে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন শীতকালে সুস্থ থাকার জন্য।