জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সোমবার বেলা সাড়ে ১২টায় হাজির হতে বলা হয়েছিল। তবে বেলা সাড়ে বারোটার জায়গায় রাত সাড়ে বারোটা লেখা হয় সমনে। ইডির তরফে এটিকে একটি টাইপোগ্রাফিক ত্রুটি বলে স্পষ্ট করা হয়। ইডি জানায়, ছাপার ভুলে দুপুর বারোটার পরিবর্তে রাত বারোটা হয়ে গিয়েছে।
সোমবার দিল্লির ইকোনমিক উইংস-এর দিল্লির মন্দির মার্গের অফিসে বেলা ১১ টায়া হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল। তবে জ্যাকলিন জানিয়েছেন, এদিন আগে থেকেই অন্য জায়গায় কাজের কথা দিয়ে রেখেছেন জ্যাকলিন। তাই তিনি বাড়তি সময় চান। ই-মেলের মধ্য দিয়েই জ্যাকলিন সময় চেয়ে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন দিল্লি পুলিশের এক আধিকারিক। তবে ফের জ্যকলিনকে নয়া সমন পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।
গণেশ চতুর্থীর দিন বড়সড় বিপাকে পড়লেন জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ। ২০০ কোটি টাকার আর্থিক তছরুপের মামলায় ইতিমধ্যেই প্রতারক সুকেশের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজের। এবার সেই আর্থিক তছরুপের অভিযোগে দিল্লির পাটিয়ালা কোর্টের পক্ষ থেকে সমন পাঠানো হল বলি নায়িকা জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজকে। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর দিল্লির পাটিয়ালা হাইকোর্টে হাজিরা দিতে হবে কনম্যান সুকেশের প্রেমিকাকে। আগামী ১২ সেপ্টেম্বর দিল্লি পুলিশের পক্ষ থেকে ফের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজকে। ২১৫ কোটি টাকা উদ্ধারের মামলা এর আগেও একাধিকবার ইডি-র ম্যারাথন জেরার মুখে পড়েছিলেন জ্যাকলিন। এই মাসের শুরুতেই বলি নায়িকার বিরুদ্ধে চার্জশিটও দাখিল করেছিল ইডি।
সামপ্রতিককালে অভিনেতা রণবীর সিং-এর একটি অনাবৃত ফটোশ্যুট ঘিরে বিতর্কের ঝড় ওঠে। মুহূর্তে ভাইরাল হয় যায় সেই ছবি। তারপরই একের পর এক অভিযোগ আসতে থাকে।
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জন্য ভার্চুয়াল শুনানির জন্য আবেদন জানিয়েছিল প্রেসিডেন্সি কর্তৃপক্ষ। সেই আবেদন মেনে নিল আদালত। তবে এই ঘটনায় বাধ সাধতে পারে পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের আইনজীবীরা।
বিচারপতির নির্দেশে বৃহস্পতিবার আদালতে হাজিরা দেবেন কেষ্ট কন্যা। বৃহস্পতিবার ভোরেই বোলপুর থেকে রওনা দেবেন তিনি। সঙ্গে থাকবেন সুকন্যা তথা অনুব্রতর আইনজীবীর সঞ্জীব দাঁ।
“ডিসেম্বরে লোকসভা আর রাজ্যসভা এক করে দিতে চায় মোদী সরকার। বিরোধী দল তৃণমূলের ২২০-র ওপরে বিধায়ক আছেন, সকলকেই কি বিজেপি গ্রেফতার করিয়ে নেবে? নাকি, তাঁরা সকলেই মারা যাবেন?” অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারির পর মুখ খুললেন মদন মিত্র।
ফের সিবিআই হাজিরা এড়ালেন বীরভূমের কেষ্ট। পরিষ্কার জানিয়ে দিলেন বেডরেস্টে রয়েছেন তিনি, অসুস্থ। তাই সুস্থ হলেই সিবিআইকে খবর দেওয়া হবে। এই মর্মে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে নিজাম প্যালেসে। সূত্রের খবর, চিঠির সঙ্গে ২টি প্রেসক্রিপশন পাঠিয়েছেন অনুব্রত।
এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে অনুব্রত মণ্ডলের গাড়ি যখন মা ব্রিজে ওঠে তখনই জল্পনার অবসান হয়। কারণ তখনই স্পষ্ট হয়ে যায় তৃণমূল নেতা সিবিআই দফতরে উপস্থিত হচ্ছে না। তারপরই তিনি চলে যান সোজা তাঁর কলকাতার ঠিকানা চিনারপার্কের বাড়িতে
অনুব্রত মণ্ডলকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআই। সোমবার নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেওয়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এবারও হাজিরা দেবেন না অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর