বর্ষার সময় সুস্থ থাকতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই পাঁচটি সুপার ফুড। বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। শরীর থাকবে রাখবে সুস্থ ও রোগ মুক্ত। জেনে নিন কী কী খেলে মিলবে উপকার।
গাটি কচু ফাইবার এবং প্রতিরোধী স্টার্চ সমৃদ্ধ এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুব কার্যকর। এই কচু খেলে হজম এবং হৃদরোগের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়।
অনেক ডায়েটিশিয়ানও চিকেনকে আমিষ জাতীয় খাবারের চেয়ে বেশি স্বাস্থ্যকর বলে মনে করেন। তবে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল চিকেন খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়ে কি না, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
পেয়ারা এমন একটি ফল, যা সাধারনত সারা বছর পাওয়া যায়। পেয়ারা খেতে খুবই সুস্বাদু। ডাসা ও পাকা মিষ্টি স্বাদের পেয়ারার রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। পেয়ারা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
চকোলেট ভালোবাসে না এমন মানুষ খুবই হয়। বছরের পর বছর ধরে চকোলেটের প্রতি গভীর অনুরাগ তৈরি করেছে।
লাল মাংসে থাকা স্যাচুরেটেড ফ্যাটের কারণে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়, তাই অনেক ডায়েটিশিয়ানও চিকেনকে আমিষ জাতীয় খাবারের চেয়ে বেশি স্বাস্থ্যকর বলে মনে করেন।
এই ঋতু পরিবর্তনের কারণে শরীরের বিপাক প্রক্রিয়াও ধীর হয়ে যায়। এই কারণেই আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল হয়ে পড়ে, যার কারণে রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
আমরা আপনাকে আম দিয়ে তৈরি ব্রেডের রেসিপি বলছি, যা কলার ব্রেডের থেকেও বেশি স্বাদের। বাড়িতে আমের ব্রেড তৈরিতে কোনও কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় না, এখানে দেখে নিন ডিম ছাড়া আমের ব্রেড রেসিপি।
খাদ্যতালিকায় যোগ করুন এই কয়টি ফল, যাদের মধ্যে রয়েছে এমন কিছু গুণ যা ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। দেখে নিন কোন কোন ফল খাওয়া উপকারী।
ওজন কমানোর কথা উঠলেই প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারের কথা উঠে আসে। পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ একটি খাবার হল ডিম। প্রতিদিন ডিম খেলেই কমবে দেহের বাড়তি ওজন। তবে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ডিম খাওয়ার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে, যা মেনে চললেই ওজন কমার পাশাপাশি শরীর ও সুস্থ থাকবে