দ্রৌপদী মুর্মুর লন্ডনে আগমনের তথ্য তার অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেল থেকে দেওয়া হয়েছিল। লন্ডন বিমানবন্দরে তার ছবির সাথে থাকা একটি টুইটে বলা হয়েছিল যে তিনি রাণী এলিজাবেথের মৃত্যুতে ভারতের পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ করবেন এবং তার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দেবেন।
কর্ণাটকের ভারত জোড়া যাত্রা ২১ দিনে প্রায় ৫১১ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করবে। বিধানসভা নির্বাচনের জন্য এই যাত্রাকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি ডি কে শিবকুমারের দাবি, এই যাত্রা জনসমর্থন পাবে।
বেশ কিছু ভিডিওতে রাহুলকে রাস্তার ধারের হোটেলে বসে চা খেতে দেখা গেছে। আবার বেশ কিছু ভিডিওতে রাহুল স্থানীয়দের সঙ্গে ঘনিষ্টভাবে কথা বলছেন এমন ছবিও দেখা গেছে। তবে ভারত জোড়ো যাত্রার ১১তম দিনের রাহুল গান্ধি মন ভাল করে দিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ার।
শুধু বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য নয়, বৈচিত্রের দ্বারাই ঐক্য, এই ভাবনাকে সঙ্গে নিয়ে কংগ্রেসের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। আগামী যাত্রায় বাংলাতেও আসতে পারেন নেতা রাহুল গান্ধী।
" খালিস্তান জিন্দাবাদ ভারতবর্ষ মুর্দাবাদ " লিখে সমালোচলার মুখে খালিস্তানীরা। বিগত বেশ কিছু বছর ধরে খালিস্তানীরা যেভাবে হিন্দু মন্দিরগুলোকে ঘৃণার উৎসস্থল বানাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন।তারই শাস্তির দাবিতে সোচ্চার কানাডার সাংসদগণ ও প্রবাসী ভারতীয়রা
দুই পক্ষ এই এলাকায় দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে একটি তিক্ত অচলাবস্থার মধ্যে আটকে ছিল। এই পরিস্থিতিতে পূর্ব লাদাখে দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি প্রভাব ফেলবে উজবেকিস্তানে বার্ষিক সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) সামিটেও।
এশিয়া কাপে (Asia Cup 2022) খারাপ পারফরম্য়ান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট (Indian Cricket Team) দল টি২০ বিশ্বকাপে (T20 World Cup 2022) ফেভারিট নয়। মনে করনে ভারতের প্রাক্তন টি২০ বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটার আরপি সিং (RP Singh)।
জীবনের ৫২টি বসন্ত ইতিমধ্যেই পার করেছেন। চুল দাঁড়িতেও পাক ধরেছে। কিন্তু এখনও বিয়ের প্রস্তাব আসা বন্ধ হল না। কংগ্রেসের ১৫২ দিনের লম্বা কর্মসূচি ভারত জড়ো যাত্রায় রাহুল গান্ধীকে আবারও বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া হল। তবে তা নিয়ে একটুও চটলেন ওয়াইনাডের সাংসদ।
টোকিওতে সফররত ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়াসুকাজু হামাদার মধ্যে আলোচনার পর ভারত ও জাপান শীঘ্রই তাদের প্রথম বিমান-যুদ্ধ মহড়া করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভারত-জাপান ২+২ মন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনার আগে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের সদর দফতরে ৯০ মিনিটের আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু-র রাষ্ট্র গঠনের যে ভাবনা ছিল তা চমকিত করেছিল তৎকালীন সময়ের বহু রাষ্ট্রনায়ককে। দেশনায়ক সম্মান নেতাজি সুভাষকে দিয়েছিল আম জনতা। নেতাজি পরিষ্কার করেই বলেছিলেন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে যদি স্বাধীনতা না আসে তাহলে তার মাহাত্ম্য অনেকটাই কমে যায়। দেশবাসীকে প্রকৃত অর্থেই বুঝতে হবে আসল স্বাধীনতার অর্থ কতটা গভীর।